পুলিশের উপকমিশনার (গুলশান বিভাগ) সুদীপ কুমার চক্রবর্তী বলেন, ‘আমরা ভুক্তভোগীর সাথে কথা বলে জেনেছি যে ধর্ষক একা ছিল।’
কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের কাছে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি জানান, ঢাবি ছাত্রী কুর্মিটোলা বাস স্ট্যান্ডের কাছে ঝোপের মধ্যে ধর্ষিত হন। সেখান থেকে আলামত হিসেবে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের বই, চাবির রিং, ইনহেলার ও হাতঘড়ি উদ্ধার করা হয়েছে।
সুদীপ আরো বলেন, সিআইডি ক্রাইম সিনের পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম ধর্ষণের জায়গা থেকে কালো প্যান্ট, একটি টুপি, জুতা ও অন্যান্য কয়েকটি জিনিস সংগ্রহ করেছেন।
এগুলো পরীক্ষা করার জন্য ল্যাবে পাঠানো হবে বলে জানান তিনি।
ডিসি বলেন, তারা ঘটনাটি নিবিড়ভাবে তদন্ত করছেন এবং ধর্ষককে চিহ্নিত করে যত দ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তার করতে সব পদক্ষেপ নিচ্ছেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দলও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
এদিকে, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলা করেছেন।
ভুক্তভোগীর সহপাঠীরা জানান, রবিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস থেকে কুর্মিটোলায় নামার পর অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে অজ্ঞান করে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। রাত ১০টার দিকে জ্ঞান ফেরার পর তিনি সহপাঠীদের সাথে যোগাযোগ করেন। মধ্যরাতে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।