বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের নিজ কক্ষে ঈদুল আজহা-২০২০ উপলক্ষে পশুর হাট ব্যবস্থাপনা, নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণ নিশ্চিতকল্পে অনলাইনে এক সভায় এ নির্দেশ দেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘কীভাবে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধিসহ অন্যান্য সরকারি নির্দেশনা মেনে পশুর হাট আয়োজন করা যায় সে বিষয়ে জেলা প্রশাসক, ইউএনও এবং জনপ্রতিনিধিরাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেবেন।’
তিনি জানান, করোনার বিস্তার রোধে পশুর হাটে লোক সমাগম কমাতে বিস্তীর্ণ এলাকাগুলোতে পশুর হাট বসালে ভালো হবে, নাকি ছোট ছোট করে বিভিন্ন জায়গায় বসালে ভালো হবে সব দিক বিবেচনায় নিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান এবং স্থানীয় প্রশাসনকে হাট আয়োজন করতে বলা হয়েছে।
এছাড়া কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে একটি সচেতনতামূলক টেলিভিশন বিজ্ঞাপ-টিভিসি তৈরি করা হয়েছে, যা মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী।
নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সঞ্চালনায় সভায় ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনসহ সকল সিটি করপোরেশনের মেয়র, বিভাগীয় কমিশনার এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবরা অংশ নেন।