দূতাবাস জানায়, শেনচেন বায়োইজি বায়োটেকনোলজি কোম্পানি লিমিটেডকে চীনের ন্যাশনাল মেডিকেল প্রোডাক্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এনএমপিএ) কর্তৃক বিক্রয়ের জন্য অনুমতি দেয়া হয়নি বা চিকিৎসার যোগ্য সরবরাহকারী হিসেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে তালিকাভুক্ত করা হয়নি।
চীন বাংলাদেশকে যে টেস্টিং কিট সরবরাহ করেছে তাতে শেনচেন বায়োইজি বায়োটেকনোলজির কোনো পণ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত নেই বলে দূতাবাস জানায়।
সব পরীক্ষার কিটে সংরক্ষণে নির্দিষ্ট শর্ত প্রয়োজন এবং নির্মাতাদের নির্দেশাবলী ও ব্যবহারবিধি কঠোরভাবে অনুসরণ করে পেশাদারদের মাধ্যমে পরীক্ষা করা উচিত বলে বিবৃতিতে বলা হয়।
অপারেটরদের টেস্টিং কিট ব্যবহারে ভুল প্রয়োগ বা অপব্যবহার এড়াতে চেষ্টা করা উচিত।
দূতাবাস জানায়, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় চীন সর্বদা বাংলাদেশের জনগণের পাশে থাকবে এবং সামর্থ্যের মধ্যে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখবে।
কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের শনাক্তকরণে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য চীন বাংলাদেশকে কিট সরবরাহ করেছে।
দূতাবাস জানায়, সম্প্রতি স্পেন সরকার করোনা মোকাবিলায় চীন থেকে যে টেস্টিং কিট (চীনা সরকারের সাহায্য নয়) ক্রয় করেছিল তা সঠিকভাবে কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়, যাতে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ‘কিছু উদ্বেগ’ তৈরি হয়েছে।