সেই সাথে মহামারি পরবর্তী সময়ে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) দ্রুত পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশের স্বল্প-কার্বন ভিত্তিক জলবায়ুবান্ধব উন্নয়ন কৌশলে আরও বেশি সহায়তার দাবি জানানো হয়েছে।
সম্প্রতি এসডিজি নিয়ে যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টের সর্বদলীয় সংসদীয় গ্রুপের (এপিপিজি) সাথে কথা বলার সময় যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম বলেন, ‘আমরা চাই ব্রেক্সিট-পরবর্তী যুক্তরাজ্য তার দেয়া জিএসপি সুবিধা চালিয়ে যাবে।’
হাইকমিশন শনিবার জানায়, বাংলাদেশের এসডিজি অর্জনে সহায়তায় ইউকে এইডের অগ্রগতি ও কার্যকারিতা এবং কোভিড-১৯ এর প্রভাব নিয়ে ব্রিটিশ সংসদের অনুসন্ধানের মৌখিক প্রমাণ উপস্থাপন অধিবেশনে বক্তব্য রাখেন হাইকমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম।
অধিবেশন শুরুতে তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্যার অ্যাডওয়ার্ড হিথের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক যুক্তরাজ্য সফরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের মধ্যে উন্নয়ন অংশীদারিত্বের ভিত্তি স্থাপন হয়েছিল।
যুক্তরাজ্যের এপিপিজি সভাপতি লর্ড জ্যাক উইলসন ম্যাককনেলসহ ব্যারনেস নাটালি লুইস বেনেট, লর্ড অ্যান্ড্রু স্টুনেল এবং ব্যারনেস রোজেল বয়কোটের এ অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বাংলাদেশ ও কেনিয়ার হাইকমিশনাররা তাদের দেশের এসডিজির সাফল্যের কথা তুলে ধরেন এবং হুমকি মোকাবিলায় ইউকে এইড কীভাবে অবদান রাখছে তা উপস্থাপন করেন।