নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) এসএম আসাদুজ্জামান বলেন, ২৯টি পৌরসভায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এবং বাকি ২৬টি পৌরসভায় পুরনো ব্যালট পেপারে ভোটদান অনুষ্ঠিত হবে।
মোট ৫৫টি পৌরসভার ৭৯৩টি ভোটকেন্দ্রের মাধ্যমে প্রায় ৮৩ লাখ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।
এসব পৌরসভায় ভোটাররা ৫৫ জন মেয়র, সংরক্ষিত আসন থেকে ১৬৭ জন মহিলা কাউন্সিলর এবং ৫০১ জন সাধারণ কাউন্সিলর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আরও পড়ুন: পৌরসভা নির্বাচনে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ বিএনপির
পৌর নির্বাচন: ফেনীর দাগনভূঞায় ককটেল বিস্ফোরণে আহত ৩
চট্টগ্রামে নির্বাচনী সহিংসতা: হত্যা মামলায় কাউন্সিল প্রার্থীসহ ১১ জন রিমান্ডে
চতুর্থ ধাপের পৌরসভা নির্বাচনে অংশগ্রহণে মোট ২১৭ জন মেয়র প্রার্থী, ৬১৮ জন মহিলা কাউন্সিলর এবং দুই হাজার ৭০ জন সাধারণ কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
নির্বাচন কমিশন গত ৩ জানুয়ারি চতুর্থ দফায় ৫৬টি স্থানীয় পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে।
এর মধ্যে নাটোর ও মাদারীপুরের কালকিনিতে ভোট যথাক্রমে আদালত এবং নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে স্থগিত করা হয়েছে। অন্যদিকে ফেনীর পরশুরামে প্রতিটি পদের বিপরীতে একক প্রার্থী থাকায় তারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
পরে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি এবং ময়মনসিংহের ত্রিশাল এ দুটি পৌরসভাকে এ পর্বের নির্বাচনে অর্ন্তভুক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন: চতুর্থ ধাপে ৫৬ পৌরসভায় ভোট ১৪ ফেব্রুয়ারি
তৃতীয় পর্যায়ে ৬৪ পৌরসভার নির্বাচন ৩০ জানুয়ারি
দ্বিতীয় ধাপের ৬১ পৌরসভার ভোট ১৬ জানুয়ারি
স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রথম তিনটি পর্যায়ে গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর ২৪টি পৌরসভায়, চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি ৬০টি এবং ৩০ জানুয়ারি ৬২টি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এদিকে, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম পর্যায়ে ৩১টি পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।