ইউনিসেফের সরবরাহ বিভাগের পরিচালক ইটলেভা কাদিল্লি সংস্থাটির বিশাল উদ্যোগের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে অংশীদারত্বের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।
তিনি বলেন, ‘কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের কাজ অব্যাহত আছে। দ্রুত বা নিরাপদে ভ্যাকসিন সরবরাহ প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত্ব করতে বিমান, ফ্রেট অপারেটর, শিপিং লাইন এবং অন্যান্য লজিস্টিক সংঘের সাথে কাজ করছে ইউনিসেফ।’
ইউনিসেফের এ কর্মকর্তা বলেন, ‘অমূল্য সহযোগিতার মাধ্যমে এ ঐতিহাসিক ও বিশাল কর্মযজ্ঞ একসঙ্গে করার জন্য পর্যাপ্ত পরিবহন ক্ষমতা রয়েছে কি না তা নিশ্চিত করতে আমাদের দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে। আমরা কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ডোজ, সিরিঞ্জ এবং বিশ্বজুড়ে ফ্রন্ট লাইনের কর্মীদের রক্ষায় আরও ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম সরবরাহ করতে আমাদের সব হাত এক করে কাজ করতে হবে।’
প্রস্তুতি শুরু করতে ইউনিসেফ গত সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলোকে প্রত্যাশিত সামর্থ্যের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অবহিত করেছে এবং প্রায় ২ বিলিয়ন কোভিড ভ্যাকসিন ডোজ পরিবহন করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছে। এছাড়াও ১ বিলিয়ন সিরিঞ্জ সমুদ্র পথে পরিবহন করা হবে।
সামনের সপ্তাহগুলোতে ইউনিসেফ ভবিষ্যতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগুলো ঠিক করতে বিদ্যমান পরিবহন সক্ষমতাও মূল্যায়ন করবে।