ভারতের হিলি এক্সপোর্টার অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে ভারত-বাংলাদেশের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।
এ ব্যাপারে ভারতের হিলি এক্সপোর্টার অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি সনজিৎ মজুমদার জানান, হিন্দু সম্প্রদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে শনিবার থেকে ১১ অক্টোবর (শুক্রবার) পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে বিষয়টি বাংলাদেশের হিলি কাস্টমস সি অ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। আগামী ১২ অক্টোবর (শনিবার) থেকে পুনরায় পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
হিলি কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান লিটন ৭ দিন পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা নূর আমিন বলেন, ভারতের ব্যবসায়ীরা ৭ দিন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলেও শুধুমাত্র পূজার দশমীর দিন (সরকারি ছুটি) কাস্টমস কার্যালয় বন্ধ থাকবে। এরপর থেকে অফিসিয়াল কাজ-কর্ম চলবে। আমাদের অতিরিক্ত ছুটি গ্রহণের কোনো সুযোগ নেই।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুজ্জামান জানান, হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সকল ধরনের সরকারি ও বেসরকারি ছুটির আওতামুক্ত থাকে। এ কারণে দুই দেশের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে।