আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত সাধারণ ছুটি বর্ধিত করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যত শিগগির সম্ভব শ্রমিকদের বেতন দিয়ে দেয়া হবে।
এক বিবৃতিতে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘বিজিএমইএ দৃঢ়ভাবে চায় সব শ্রমিককের মার্চ মাসের বেতন নিশ্চিত হোক। আপনারা আস্থা ও বিশ্বাস রাখুন মার্চের বেতন দেয়া হবে।’
পোশাক কারখানার ৭৮ শতাংশ শ্রমিক মার্চ মাসের বেতন পেয়েছেন দাবি করে বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘তবে বিশ্বব্যাপী একটি বাস্তবতা রয়েছে যা সম্পর্কে আমাদের জ্ঞাত হওয়া দরকার।’
ইতিমধ্যে পোশাক খাতে ৩.১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি অর্ডার বাতিল বা স্থগিত হয়ে গেছে বলে উল্লেখ করেন পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির শীর্ষ নেতা।
গাজীপুর, সাভার, নারায়ণগঞ্জের মতো বেশিরভাগ শিল্প এলাকাগুলোতে লকডাউন থাকায় সেখানে চলাচল প্রায় অসম্ভব এবং বেশিরভাগ কারখানাগুলো নগদ টাকা দিয়ে থাকে। আবার চলমান পরিস্থিতিতে ব্যাংক লেনদেনও সীমিত রয়েছে।
তারপরও বিজিএমইএ সব ব্যাংকের কাছে স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিস্থিতিতে সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করেছে, যাতে কারখানাগুলো শ্রমিকদের বেতন দেয়ার জন্য অর্থ নিতে পারে, যোগ করেন তিনি।