সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘অপরাধীদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রী এ অভিযান শুরু করেছেন। সুতরাং, অবৈধ কাজ করার পর কেউ ছাড় পাবেন না।’
২৮ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনার ৭৩তম জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে ঢাবির বাংলা বিভাগের মোট ৭৩ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি ও বই দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান ও ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, তারা বর্তমানে দেশে দুর্নীতিকে সংস্কৃতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেননি, যা বিএনপি করেছিল। ‘তারা দুর্নীতির আখড়া হিসেবে হাওয়া ভবন করেছিল।’
শেখ হাসিনা দেশের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সাধারণত, একজন রাজনৈতিক নেতা পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করেন, কিন্তু শেখ হাসিনার চিন্তা পরবর্তী প্রজন্মের কল্যাণ ও উন্নয়ন নিয়ে। তিনি অসাধারণ নেতৃত্বের অধিকারী যা ১৯৭৫ সালের পর আর কোনো নেতার মাঝে পাওয়া যায়নি।’
কাদের ছাত্রলীগের কর্মীদের বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন অনুযায়ী সংগঠনকে গড়ে তোলার আহ্বান জানান। ‘তোমাদের খারাপ কারণে খবরের শিরোনাম হওয়া উচিত হবে না। প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করার দায়িত্ব তোমাদের ওপর দিয়েছেন।’