বগুড়ার বাগবাড়ীতে ১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি জন্ম নেয়া জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন এবং দেশের সপ্তম রাষ্ট্রপতি হন। তিনি ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে একদল সামরিক কর্মকর্তার হাতে নিহত হন।
বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় জন্মবার্ষিকী পালনে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
আরও পড়ুন: জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির নানা কর্মসূচি
কর্মসূচির অংশ হিসেবে বেলা ১১টায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে নেতা-কর্মীরা শের-ই-বাংলা নগরে জিয়ার মাজারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন।
তার আগে সকাল ৬টায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারা দেশের দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।
সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করবে বিএনপি। পরের দিন একই জায়গায় ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) ফ্রি হেলথকেয়ার ক্যাম্পের আয়োজন করবে।
আরও পড়ুন: টিকা নিয়ে লুটপাটের আয়োজন চলছে, অভিযোগ বিএনপির
জন্মবার্ষিকী পালনে বিএনপি বিকালে জিয়াউর রহমানের জীবন ও কর্ম নিয়ে ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভা করবে।
বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা, রচনা প্রতিযোগিতা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করবে।
জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল বুধবার বিকালে সুপ্রিম কোর্ট বার মিলনায়তনে জিয়ার স্মরণে আলোচনা সভার আয়োজন করবে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ কথামালার ফুলঝুরি ছাড়া আর কিছুই নয়: রিজভী
বিএনপির মহানগর, জেলা ও উপজেলা ইউনিটগুলো বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করবে।
এদিকে, দিবসটি উপলক্ষে জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এক বাণী দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আরও পড়ুন: টিকার বিকল্প উৎস খুঁজে বের করুন: সরকারকে বিএনপি
তিনি দেশের উন্নয়ন এবং ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র’ পুনরায় প্রবর্তনে বিএনপি প্রতিষ্ঠাতার অবদানের কথা স্মরণ করেন।
ফখরুল তার বাণীতে জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন।
আরও পড়ুন: ২০২০: রাজনীতির মাঠে সাফল্যহীন বিএনপি