সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় সিভিল সাজর্ন ডা. মো. শামস উদ্দিনের নেতৃত্বে শহরের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকা থেকে লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম শুরু করা হয়।
তিনি জানান, প্রবাসী অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে সুনামগঞ্জ সদর, জগন্নাথপুর, ছাতক, দিরাই এলাকার অনেক লোকজজন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। কিন্তু করোনাভাইরাসের প্রভাব বিশ্বে প্রকোপ আকার ধারণ করায় অনেক বিদেশি দেশে ফিরতে শুরু করেছেন। ফলে সাধারণ জনগণের মধ্যে একটি আতঙ্ক কাজ করলেও সুনামগঞ্জ স্বাস্থ্য বিভাগের তত্ত্বাবধানে ইতালিসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আগত ২৯৭ জন প্রবাসীকে হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
তিনি বলেন, এই ভাইরাস থেকে জনসাধারণকে সচেতন করতেই লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। জনসাধারণ সচেতন হলেই এই করোনাভাইরাস থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।
এ সময় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডা. মো. খালিদ বিন লুৎফুর, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আশরাফুল হক, আরএমও ডা. রফিকুল ইসলাম,মেডিকেল অফিসার সজীব কবির ভূইয়া,সুনামগঞ্জ পরিবার করিকল্পনা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. আব্দুল মোমেন,সিভিল সার্জন অফিসের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ওমর ফারুকসহ সদর ও দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে জেলা প্রশাসনের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টার পর থেকে শহর ও গ্রামগঞ্জের হাটবাজারে ওষুধের দোকান, নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামালের দোকান ছাড়া সকল প্রকার দোকানপাঠ, সুপার মার্কেট বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।