সোমবার সকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পৌরসভার কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে রবিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান।
হজরত আলীর ছেলে নজরুল ইসলাম জানান, বাবা গোয়ালন্দ বাজারে ইলিশ মাছের ব্যবসা করতেন। সারাদিন বরফজাত মাছ বেচাকেনা করায় মাঝে মধ্যে ঠান্ডার ভাব থাকতো।
পৌরসভার স্থানীয় ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসির উদ্দিন রনি বলেন, 'এক সপ্তাহ ধরে তার জ্বর, ঠান্ডাসহ করোনার উপসর্গ দেখা দিলে জরুরি ভিত্তিতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যেতে বলি। রবিবার দুপুরে স্বাস্থ্য বিভাগে তার করোনার নমুনা দেয়া হয়। বাড়ি ফিরে আসার পর রাতেই তিনি মারা যান।'
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আসিফ মাহমুদ বলেন, 'রবিবার দুপুর ১২টার দিকে হজরত আলীর শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। রাতেই মৃত্যুর খবর আসে। এ সময় পৌরসভার স্থানীয় কাউন্সিলরকে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে জানাযা ও দাফন সম্পন্ন করতে বলেছি। করোনার রিপোর্ট হাতে আসলেই বোঝা যাবে তিনি করোনায় করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন কি না।'