বেশির ভাগ মণ্ডপেই মৃৎ শিল্পীদের দুর্গা এবং অন্যান্য দেবদেবীদের প্রতিমা তৈরির শেষ পর্যায়ের ব্যস্ততা দেখা গেছে।
এবার মহানগরে মোট ৭৩টি মণ্ডপ স্থাপন করা হয়েছে। মুরাদনগর উপজেলায় ৫৬টি, দেবিদ্বারে ৯১, বারুড়ায় ৮৬, চন্ডিনায় ৭৪টি, দাউদকান্দিতে ৫৫টি, হোমনাতে ৪৭টি, বুড়িচংয়ে ৩৯টি, লাকসামে ৩৯, সদর দক্ষিণ উপজেলায় ৩০টি, আদর্শ সদর উপজেলায় ২৬টি, চৌদ্দগ্রামে ২৩টি, মনোহরগঞ্জে ১৭টি, লালমাই উপজেলায় ১৫টি, তিতাসে ১৫টি, ব্রাহ্মণপাড়ায় ১৪টি, নাঙ্গলকোটে ৮টি ও মেঘনা উপজেলায় ছয়টি পূজা মণ্ডপ রয়েছে।
৪ অক্টোবর দুর্গাপূজা শুরু হবে এবং ৮ অক্টোবর সারাদেশে নদী বা জলাশয়ে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।
পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি তপন বক্সী বলেন, দুর্গাপূজাকে ঘিরে জেলা পূজা উদযাপন কমিটি ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উপজেলা পর্যায়ে পূজা উদযাপন কমিটিকে নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণসহ শান্তিপূর্ণ ও জাকজমক পরিবেশে পূজা উদযাপনে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
কুমিল্লা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজিমুল আহসান বলেন, দুর্গাপূজার আগে জেলা পর্যায়সহ উপজেলা পর্যায়ে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।