এ লক্ষ্যে দেশের ৫৩টি নদী খনন করা হচ্ছে এবং বিদ্যমান নৌপথগুলো ঠিক রাখতে ড্রেজিং করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নদীর গতি প্রকৃতি বার বার পরিবর্তন হচ্ছে। একদিন আগে যা দেখে যাচ্ছি তা একদিন পরেই পরিবর্তন হচ্ছে। নৌপথের মানুষগুলো নিরাপদে যাতায়াত করছে এবং আমরা তাদের সাশ্রয় ও নিরাপদ যাতায়াত অব্যাহত রাখতে কাজ করছি।’
শনিবার দুপুরে বরিশাল-চাঁদপুর-ঢাকা নৌপথ পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে আমরা ড্রেজিং করছি, কালকে আবার ভরাট হযে যাচ্ছে। এটা আমাদের উপর নির্ভর করে না। এটা নদীর গতি প্রকৃতির উপর নির্ভর করে।’
এখন বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে পানির উচ্চতা বেড়ে গেছে ও বড় বড় নদীর উপরে সেতু নির্মাণের কারণে বিভিন্ন জায়গায় পলি পড়ার পরিমাণ বেড়ে গেছে। এছাড়া বিভিন্ন নদী পথ পরিবর্তন হচ্ছে। পরিবর্তন হচ্ছে মানে এই নয় যে নৌপথ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, বলেন তিনি।
এ সময় বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, বরিশালের জেলা প্রশাসক এস এম অজিয়র রহমান, নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম, নৌ সংরক্ষন ও পরিচালন বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আব্দুর রহিম, বিআইডব্লিউটিএর বরিশাল বন্দর ও পরিবহন বিভাগের যুগ্ম পরিচালক আজমল হুদা মিঠু সরকার, বরিশাল নৌ সংরক্ষন ও পরিচালন বিভাগের যুগ্ন পরিচালক বরিশাল এসএম আজগর আলীসহ বিআইডব্লিউটিএর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।