বুধবার নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে তিনি এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট দেন।
তিনি লেখেন, ‘মানিকগঞ্জের মানুষকে নিরাপদ রাখতে বিনা কারণে ঘর থেকে বের হলেই জেল-জরিমানা করা হবে। সকলের সহযোগিতা কাম্য।’
জেলা প্রশাসক জানান, মানুষ অকারণে ঘর থেকে বের হচ্ছে যা করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে।
মানিকগঞ্জে ঈদ সামনে রেখে শর্ত সাপেক্ষে দোকানপাট খোলার সিদ্ধান্ত নিলেও তিন দিনের মাথায় বুধবার থেকে তা আবার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে ১৯ এপ্রিল মানিকগঞ্জ জেলা লকডাউন করা হয়। নির্দেশনা অনুযায়ী, জেলার বাইরে থেকে কিংবা এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় আসা-যাওয়া করা যাবে না। তবে চিকিৎসাসেবা, জরুরি পরিষেবা, ওষুধ, কৃষিপণ্য, খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ ও সংগ্রহ, সংবাদপত্র সেবা ইত্যাদি লকডাউনের আওতামুক্ত রয়েছে।
কিন্তু, এ নির্দেশনা না মেনে অনেকেই ঘর থেকে বের হচ্ছেন। সামাজিক দূরুত্ব বজায় না রেখে নানা কাজ করছেন। তাই লোকসমাগম কমাতে জেলা প্রশাসন জেল-জরিমানার উদ্যোগ নিয়েছে।