তিনি সদর উপজেলার পাগলাদাহ মাঠপাড়া এলাকার মানিক হোসেনের ছেলে।
শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তাকে গুরুতর অবস্থায় যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঘাতক ছোট ভাই ইরানকে ধরতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।
নিহতের বড় বোন ময়না বেগম জানান, আজ দুপুরে তার বাড়িতে ভাই-বোনদের দাওয়াত ছিল। সেখানে পারিবারিক বিষয় নিয়ে গোলাযোগের এক পর্যায়ে সব ভাই-বোনের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এ সময় ইরান ক্ষিপ্ত হয়ে মিরাজকে ছুরি মারেন। পরে চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে মিরাজকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. অমিয় দাস বলেন, ‘মিরাজের বুকের বাম পাশে ছুরিকাঘাত করা হয়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।’
যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি (অপারেশন) আবু হেনা মিলন বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে যে ভাই-বোনের মধ্যে ঝগড়ার সূত্র ধরে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযুক্ত ইরানকে ধরতে অভিযান শুরু হয়েছে এবং মামলার প্রস্তুতি চলছে।’