শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে চিনি চোরাচালানের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় তার কাছ থেকে ১ হাজার ২৯২ বস্তা চিনি জব্দ করার দাবি করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এসব চিনি জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার রুহুল আমিন (৪৬) উপজেলার কাকরকান্দি ইউনিয়নের বড়ুয়াজানি এলাকার শের আলীর ছেলে।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রুহুল আমিনের বাড়ি ও উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে গোডাউন থেকে মোট ১ হাজার ২৯২ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ করা হয়। সেইসঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয় রুহুল আমিনকে।
জব্দ করা চিনির পরিমাণ প্রায় ৬২ টন এবং এগুলোর বাজার মূল্য প্রায় পৌনে এক কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আকরামুল হোসেন জানান, এই চোরাচালানের সঙ্গে আরও কয়েকজন সম্পৃক্ত রয়েছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পেরেছি শেরপুরের সীমান্ত দিয়ে চিনিগুলো আসছে না। সেগুলো আসছে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্তের চোরাপথ দিয়ে। তবে শেরপুরকে রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখানে ‘স্টোর প্লেস’ (মজুদ স্থান) হিসেবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা সেটি প্রতিরোধেও কাজ করছি।
শেরপুর, ১৪ মে (ইউএনবি)- শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে চিনি চোরাচালানের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় তার কাছ থেকে ১ হাজার ২৯২ বস্তা চিনি জব্দ করার দাবি করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এসব চিনি জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তার রুহুল আমিন (৪৬) উপজেলার কাকরকান্দি ইউনিয়নের বড়ুয়াজানি এলাকার শের আলীর ছেলে।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রুহুল আমিনের বাড়ি ও উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে গোডাউন থেকে মোট ১ হাজার ২৯২ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ করা হয়। সেইসঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয় রুহুল আমিনকে।
জব্দ করা চিনির পরিমাণ প্রায় ৬২ টন এবং এগুলোর বাজার মূল্য প্রায় পৌনে এক কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আকরামুল হোসেন জানান, এই চোরাচালানের সঙ্গে আরও কয়েকজন সম্পৃক্ত রয়েছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা রেকর্ড করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পেরেছি শেরপুরের সীমান্ত দিয়ে চিনিগুলো আসছে না। সেগুলো আসছে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সীমান্তের চোরাপথ দিয়ে। তবে শেরপুরকে রুট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এখানে ‘স্টোর প্লেস’ (মজুদ স্থান) হিসেবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা সেটি প্রতিরোধেও কাজ করছি।