সাজাপ্রাপ্ত আসামি
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গাজীপুর থেকে গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জের চাঞ্চল্যকর দোকান কর্মচারী শামিম শেখ হত্যা মামলার আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. নাহিদ শেখকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১২ ও গাজীপুরের র্যাব-১-এর সিপিএসসি সদস্যরা।
র্যাব-১২ কমান্ডার লেফটেন্যান্ট এম আবুল হাশেম সবুজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার আসামি নাহিদ (২৭) সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার মাহমুদপুর-২ নম্বর গলি মহল্লার মো. ফরিদ শেখের ছেলে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সিরাজগঞ্জ পৌর শহরের এসএস রোডের আলাউদ্দিন স্টোরের কর্মচারী শামিম শেখ দোকানের বকেয়া টাকা উত্তোলনের জন্য ২০১৬ সালের ২৫ জুন উল্লাপাড়া গিয়ে নিখোঁজ হয়। পরদিন উল্লাপাড়া উপজেলার বরহর দক্ষিণপাড়া থেকে শামিমের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা শামসুল হক বাদী হয়ে উল্লাপাড়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
পরবর্তীতে আদালত আসামিদের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও ১৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে নাহিদ শেখসহ তিন আসামিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডের সাজা দেন।
এরই প্রেক্ষিতে সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) ১০টায় ময়মনসিংহ-ঢাকাগামী মহাসড়কের গাজীপুর মেট্রোপলিটন এলাকার রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় যৌথ অভিযান চালিয়ে নাহিদ শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, পরবর্তী আইনি ব্যবস্থার জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
২ মাস আগে
খুলনায় ১৯ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
১৯ বছর পর স্ত্রী হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জাহিদ হাসানকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ফুলতলা থানাধীন বুড়িয়ারডাঙ্গা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে মাটির নিচ থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ, গ্রেপ্তার ১
গ্রেপ্তার জাহিদ খানজাহান আলী থানার আটরা গিলাতলা ইউনিয়নের পাড়িয়ারডাঙ্গা গ্রামের কাওসার মোল্লার ছেলে।
পুলিশ জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে খানজাহানআলী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) পলাশ কুমার দাসের নেতৃত্বে পথেরবাজার পুলিশ ক্যাম্পের এসআই কামরুল হুদা নাঈম ও সঙ্গীয় ফোর্সসহ দীর্ঘ ১৪ ঘণ্টা অভিযান পরিচালনা করে ১৯ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি জাহিদ হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়। স্ত্রী হত্যার দায়ে ১৯ বছর সাজা হওয়ার পর থেকে জাহিদ ছদ্মবেশে বিভিন্ন এলাকায় পলাতক ছিলেন।
অভিযান পরিচালনাকারী পুলিশ পরিদর্শক পলাশ কুমার দাস জানান, জাহিদ ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকরি পান এবং ২০০৪ সালে যশোরের অভয়নগর থানায় বিয়ে করেন। বিয়ের পর স্ত্রীর সঙ্গে পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মনোমালিন্যের জের ধরে জাহিদ হাসান তার স্ত্রীকে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দেন।
এক পর্যায়ে জাহিদ হাসানের স্ত্রীর লাশ নদী থেকে উদ্ধার হয় এবং তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন জাহিদ হাসানের বিরুদ্ধে যশোর জেলার অভয়নগর থানায় মামলা করেন। পরে মামলার তদন্ত ও বিচারিক কার্যক্রম শেষে জাহিদ হাসানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়।
জাহিদ হাসান ভারতে চার বছর পলাতক থাকেন। বাংলাদেশে ফিরে তিনি চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করে থাকেন। সর্বশেষ তিনি পুনরায় খুলনা জেলায় ফিরে এসে ফুলতলা এলাকায় ভিন্ন একটি গ্রামে আত্মগোপন করে থাকেন এবং তার নিজের নামসহ পিতা মাতার নাম পরিবর্তন করে শুধুমাত্র হোসেন নাম ধারণ করেন।
একইসঙ্গে বেশভূষার কিছুটা পরিবর্তন এনে নিজেকে আড়াল করতে দাড়ি রেখে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বেশ কিছুদিন ধরে চাকরি করছিলেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে আ. লীগ নেতা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ২
ভারতে ‘পাচারকালে’ সাতক্ষীরা সীমান্ত থেকে নাটোরের এক গৃহবধূ উদ্ধার, গ্রেপ্তার ২
১ বছর আগে
রাজশাহীতে স্ত্রী হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামির লাশ উদ্ধার
রাজশাহীর বাঘায় স্ত্রী হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার সকালে উপজেলার চক আমোদপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের পুকুর পাড় থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আলম আস্তুল (৫৭) চক আমোদপুর গ্রামের মৃত ইয়াকুব প্রামাণিকের ছেলে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে চাতাল ঘর থেকে ট্রাকচালকের লাশ উদ্ধার
জানা যায়, ১৯৯৮ সালে আজিজুল আলম আস্তুল তার স্ত্রী পারুল বেগমকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এই হত্যা মামলায় আদালত তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। করোনাকালীন সময়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সরকার বিশেষ ব্যবস্থাপনায় মুক্তি দেয়।
সে সময় তিনি মুক্তি পেয়ে বছর দুয়েক আগে বাড়িতে আসেন। তারপর তিনি পাগলের মতো এখানে সেখানে ঘুরে বেড়াতেন এবং মানুষের কাছে টাকা-পয়সা চাইতে শুরু করেন। চক্ষু লজ্জায় একপর্যায়ে দুই ছেলে ফারুক হোসেন ও সনি হোসেনকে বাড়িতে আটকে রাখেন। মাসখানেক আগে ঘরের জানালা ভেঙ্গে আলম আস্তুল বাড়ি থেকে বের হয়ে যান। তারপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি।
শুক্রবার সকালে একই গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে খায়রুল ইসলাম পুকুরের পাড় দিয়ে যাওয়ার পথে তার লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার শুরু করে।
পরে স্থানীয়রা গিয়ে তার লাশ শনাক্ত করে। পরে পুলিশকে খবর দিলে লাশ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এছাড়া বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর পুকুর পাড়ে আম গাছের নিচে তিনি থাকতেন বলে জানা গেছে।
এদিকে এ ঘটনায় আজিজুল আলম আস্তুলের বড় ছেলে ফারুক হোসেন বাদি হয়ে বাঘা থানায় একটি ইউডি মামলা করেন।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল ইসলাম বলেন, লাশের মাথা, মুখ, চোখ, গলা ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতে চিহ্ণ রয়েছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। এছাড়া তার ছেলে সনি হোসেনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বরিশালে তেলের ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণ: নিখোঁজ কাশেমের লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাথরুম থেকে অধ্যক্ষের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
১ বছর আগে
কাশিমপুর কারাগারে বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে বিডিআর বিদ্রোহ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মার্চ) রাত পৌনে ৪টার দিকে তিনি মারা যান।
মৃত সম্ভু কুমার শর্মা (৬২) কুষ্টিয়ার খোকসা থানার গোপগ্রাম জোতপাড়া এলাকার হরেন্দ্র নাথ শর্মার ছেলে।
কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল ইসলাম এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে জোড়া খুনের মামলার এক আসামির ফাঁসি কার্যকর
তিনি জানান, সম্ভু কুমার শর্মা রাত ৩টার দিকে কারাগারের ভেতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে কারা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে দ্রুত গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে নেয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তিনি আরও জানান, কারা নিয়ম অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির লাশ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্তের পর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আরও পড়ুন: কাশিমপুর কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
১ বছর আগে
রাজীব গান্ধী হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত ৬ আসামির মুক্তির নির্দেশ
ভারতের শীর্ষ আদালত শুক্রবার ১৯৯১ সালে দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীকে হত্যার জন্য দোষী সাব্যস্ত ছয়জনকে মুক্তি দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: রাজীব গান্ধী হত্যা: ৩১ বছর পর মুক্ত দোষীসাব্যস্ত পেরারিভালান
দোষীরা যাবজ্জীবন সাজা ভোগ করছিল এবং ৩০ বছরেরও বেশি সময় তারা কারাগারে কাটিয়েছে।
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের আদেশে বলা হয়েছে, ‘অন্য কোন বিষয়ে প্রয়োজন না হলে আপীলকারীদের মুক্তির নির্দেশ দেয়া হয়েছে।’
এই বছরের মে মাসে, শীর্ষ আদালত তার বিশেষ ক্ষমতা ব্যবহার করে সপ্তম দোষীকে মুক্তি দেয়। বাকি আসামিদের ক্ষেত্রেও একই আদেশ প্রযোজ্য বলে জানিয়েছে আদালত। ১৯৯১ সালের ২১ মে রাজীব গান্ধীকে হত্যা করা হয়।
আরও পড়ুন: আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পিকে হালদারকে বাংলাদেশে আনতে হবে: ভারতীয় হাইকমিশনার
২ বছর আগে
সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ছাড় দেয়া হবে না: আইনমন্ত্রী
সাজাপ্রাপ্ত ও পলাতক আসামিদের কাউকে ছাড় দেয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেছেন, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার ব্যাপারে সরকার অত্যন্ত তৎপর। এই মামলার সাজাপ্রাপ্ত ও পলাতক আসামিদের কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। সাজাপ্রাপ্ত ও পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় চেষ্টা করছে সরকার। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পলাতক আসামিদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বুধবার দুপুরে ঢাকার তেজগাঁওয়ে সরকারি শিশু পরিবারের দেড় শতাধিক অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত শিশুর মাঝে খাবার পরিবেশন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের উদ্যোগে ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর আগস্ট মাসের একদিন দুপুরে তেজগাঁও সরকারি শিশু পরিবারে এভাবে খাবার পরিবেশন করে আসছে আইন মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রমূলক: আইনমন্ত্রী
তিনি বলেন, সকলেই জানেন একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার বিচার কতদিন পর শুরু হয়েছে। আবার বিচার করতে গিয়ে জজ মিয়া নাটক সাজানো হয়েছে। সেকারণে অধস্তন আদালতে বিচার শেষ হতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এটি এখন উচ্চ আদালতে আছে। খুব শিগগিরই এই মামলার আপিল শুনানি শুরু করা হবে। এ ব্যাপারে এটর্নি জেনারেলের সঙ্গে কথা হয়েছে।
আনিসুল হক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকার সবসময় আইনের শাসনে বিশ্বাসী। তাঁর সরকারের সময় যেহেতু বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার হয়েছে, তাই সব হত্যা মামলারই বিচার হবে। ২০০৫ সালের সিরিজ বোমা হামলার মামলার ব্যাপারে তিনি বলেন, সব মামলার বিচারই পর্যায়ক্রমে শেষ করা হবে।
অনুষ্ঠানে আইন সচিব মো. গোলাম সারোয়ার এবং তেজগাঁও সরকারি শিশু পরিবার ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বক্তব্য দেন। এ সময় আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উভয় বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজতে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত: আইনমন্ত্রী
২ বছর আগে
বৃদ্ধা মায়ের সেবা করার শর্তে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে পরিবারের সঙ্গে থাকার সুযোগ
ইয়াবা মামলায় নিম্ন আদালতে পাঁছ বছরের সাজা বাতিল চেয়ে কারাবন্দী আসামি শরীয়তপুরের মতি মাতবরের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে
জালিয়াতি করে জামিন: ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ হাইকোর্টের
অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার কায়েতপাড়া গ্রামের আব্দুস সাত্তার জালিয়াতি করে জামিন নেয়ায় ঝিনাইদহ কারাগারের দুই কারারক্ষীসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে
বগুড়া কারাগার থেকে হত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামির বিশেষ ক্ষমায় মুক্তি
করোনা পরিস্থিতিতে সরকারের বিশেষ ক্ষমায় বগুড়া জেলা কারাগার থেকে ২২ বছর কারাভোগের পর মুক্তি পেয়েছেন হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত এক আসামি।
৪ বছর আগে
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মাজেদের সাথে পরিবারের সাক্ষাৎ
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদের সাথে তার পরিবারের সদস্যরা কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে দেখা করেছেন।
৪ বছর আগে