ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার
গ্যালারি কসমসের মাসব্যাপী ভার্চুয়াল চিত্র প্রদর্শনী ‘দ্য ব্ল্যাক স্টোরি’ শুরু
জাতিগত অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বহুল প্রত্যাশিত ‘দ্য ব্ল্যাক স্টোরি’ শীর্ষক মাসব্যাপী ভার্চুয়াল চিত্র প্রদর্শনী বৃহস্পতিবার রাতে শুরু হয়েছে।
১৭৬৪ দিন আগে
মাসব্যাপী ভার্চুয়াল চিত্র প্রদর্শনী ‘দ্য ব্ল্যাক স্টোরি’ রাতে শুরু
বিশ্বব্যাপী ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার আন্দোলনের আলোকে ‘দ্য ব্ল্যাক স্টোরি’ শীর্ষক মাসব্যাপী ভার্চুয়াল চিত্র প্রদর্শনী বৃহস্পতিবার রাতে শুরু হবে।
১৭৬৬ দিন আগে
‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলনে একাত্মতা জানাল টাইগাররা
হাঁটু গেড়ে বসে মুষ্টিবদ্ধ হাত দেখিয়ে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানাল বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল।
১৮০২ দিন আগে
ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব আমেরিকা
এই তো ক’দিন আগেই দেশজুড়ে সদ্য প্রত্যাহার হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশের নানা কুকীর্তির বিবরণ নিয়ে মানুষ বেশ সরব ছিল। ঢাকা ট্রিবিউন বলছে, ‘বন্দুকযুদ্ধ’, ‘ক্রসফায়ার’ অথবা ‘শ্যুটআউটের’ নামে কক্সবাজারে সংঘটিত বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ৫৬ শতাংশ একাই করেছেন ওসি প্রদীপ। ঠিক এ সময়টাতেই আমেরিকাজুড়ে আন্দোলনের জোয়ার। সাম্প্রকিত ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ অন্দোলনের মূল স্পিরিটই হলো, পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ।
১৯৩০ দিন আগে
ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার: সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট থেকে বৈশ্বিক মুভমেন্ট
‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ বিশ্বজুড়ে কয়েক হাজার মানুষের দেয়া একটি শ্লোগান যা হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি একটি নৈতিক সমর্থন তৈরি করে।
১৯৯৪ দিন আগে
হোয়াট ইট মিনস টু বি ব্ল্যাক ইন আমেরিকা?
আমেরিকাতে দাস প্রথা কবে শুরু হয়েছে সে আলোচনা এত গভীরে যে, সেদিকে না গিয়ে বরং আলোচনা শুরু করা যেতে পারে যখন থেকে দাস প্রথা আইন করে বিলোপ করা হলো। সালটা ১৮৬৫। এর মধ্য দিয়ে সেসময় ৩ মিলিয়ন মানুষকে দাসত্ব থেকে মুক্তি দেয়া হয়েছিল। একটু গভীরভাবে ভাবলে, রাষ্ট্র চাইলে কাউকে দাস বানিয়ে রাখতে পারে, আবার চাইলেই সেই শৃঙ্খল থেকে মুক্তি দিতে পারে। আজকের দিন পর্যন্তও আসলে রাষ্ট্র যারা পরিচালনা করেন, সংবিধান যারা লিখেন, সংশোধন করেন, পরিবর্তন করেন, সংযোজন করেন, তাদের হাতে অনেক ক্ষমতা। সেসময় আমেরিকাতে যারা এই ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করতো তারা দীর্ঘকাল ধরে কালোদের দাস বানিয়ে রেখেছিল। সেই দাসত্ব ভাঙার জন্য শত শত বছর ধরে আন্দোলন চলতে থাকলে একসময় তারা উপলব্ধি করলো, এই অধ্যায়ের ইতি টানা দরকার। তখন সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীর মাধ্যমে দাস প্রথা আইনত বন্ধ হলো। কিন্তু, এখন প্রশ্ন আসতে পারে, সম্প্রতি আমরা আফ্রিকান-আমেরকিান কমিউনিটির যে আন্দোলন দেখছি সেটা তাহলে কী? কেন এই আন্দোলন?
এই প্রশ্নের উত্তর অনেক গভীরে। "ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার"- স্লোগানের ভিতরেই অনেক কথা বলা আছে। প্রথমত, ১৮৬৫ সাল থেকে ২০২০, আসলে কালোদের জীবনের যথেষ্ঠ গুরুত্ব ও মানবিক মর্যাদা আমেরিকান সমাজে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। যে কারণে এই স্লোগানটাকে আমরা কেউই অস্বীকার করতে পারছি না । এত বছরেও কি তাহলে কোনো পরিবর্তন আসেনি? মোটাদাগে বলতে গেলে কিছু পরিবর্তন তো এসেছেই। ১৯৫০ এবং ১৯৬০, এই দুই দশকজুড়ে আমেরিকাতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। ক্রমাগত আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে। তবে গুণগত পরিবর্তন যে আসেনি, তা দু-একটা ঘটনা ধরে ধরে ইতিহাসের সুতাকে সামনে আর পেছনে টানলেই খুব স্পষ্ট বোঝা যায়।
২০১৬ দিন আগে