পদত্যাগ
পদত্যাগ করলেন দুদক চেয়ারম্যানসহ দুই কমিশনার
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ পদত্যাগ করেছেন।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) তিনি পদত্যাগ করেন।
এছাড়া দুদকের আরও দুই কমিশনার আসিয়া খাতুন ও জহুরুল হক পদত্যাগ করেছেন।
আরও পড়ুন: পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফাতকে দুদকে তলব
৩ সপ্তাহ আগে
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিকে রাজনৈতিক হিসেবে দেখছে সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের ক্রমবর্ধমান দাবিকে 'আইনি ও সাংবিধানিক' বিষয় হিসেবে না দেখে বরং রাজনৈতিক বিষয় হিসেবে দেখছে।
এই বিষয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক ঐকমত্যের মাধ্যমে পৌঁছানো হবে বলে ইঙ্গিত দেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে উপদেষ্টা বলেন, রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি উঠেছে এবং এ দাবি জোরালো হচ্ছে।
রিজওয়ানা বলেন, ‘এটা একটা রাজনৈতিক বিষয়। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চলছে।’
আরও পড়ুন: ঢাকার নদী ও খালগুলোকে বাঁচাতে হলে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান
উপদেষ্টা আরও বলেন, এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের অবস্থান পরিষ্কার করতে হবে।
তিনি বলেন, বিষয়গুলো নির্ভর করছে রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর। ‘এটা বলা যাবে না যে আমরা তাড়াহুড়োর মধ্যে আছি, তবে একই সময়ে, জিনিসগুলো বিলম্ব করার কোনো সুযোগ নেই।’
উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় রাষ্ট্রপতির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নির্ধারণের বিষয়ে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গেজেট জারি করতে তিন-চার দিন সময় লাগতে পারে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম ও প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে পানি ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণে সহায়তা বাড়াবে চীন: সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
৪ সপ্তাহ আগে
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবন ঘিরে বিক্ষোভ, নিরাপত্তা জোরদার
রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে বঙ্গভবনের আশেপাশের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দিন-রাত আন্দোলনের পর বঙ্গভবনের সামনে বুধবার সকাল থেকে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
রাতে বঙ্গভবনে প্রবেশের চেষ্টার ঘটনা ও পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলার পর আজ নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে বঙ্গভবনের সামনের রাস্তায় বসানো হয়েছে কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী। চার স্তরের বেষ্টনীর পাশাপাশি রাখা হয়েছে ব্যারিকেড ও তিন স্তরের কাঁটাতারের বেড়াও।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির অপসারণের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ
সকাল থেকে নিরাপত্তা জোরদার করা হলেও এখন পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের তেমন কোনো জমায়েত দেখা যায়নি। তবে বিক্ষিপ্তভাবে জড়ো হওয়ার চেষ্টা করছেন তারা।
বঙ্গভবনের প্রধান ফটকের সামনে সশস্ত্র অবস্থান নিয়েছেন বিপুল সংখ্যক এপিবিএন, বিজিবি, পুলিশ ও সেনাবাহিনী সদস্য। প্রস্তুত রাখা হয়েছে এপিসি, জলকামানসহ রায়ট কারও।
রাষ্ট্রপতি কার্যালয় জানায়, বিক্ষোভ নিয়ে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেওয়ার ব্যাপারে কোনো চিন্তাভাবনা নেই।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে গতকাল থেকে নানা সংগঠন বঙ্গভবনের সামনে জড়ো হয়।
দিনভর কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা না ঘটলেও গতকাল রাতে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, টিয়ার গ্যাস, গুলি বিনিময় হয়।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী ৫২, ৫৩ ও ৫৪ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতির অপসারণ বা পদত্যাগ প্রসঙ্গে বলা আছে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই সংসদ কার্যকর থাকতে হবে। সংসদ সদস্যরাই কেবল রাষ্ট্রপতি অপসারণ বা অভিসংশন করার ক্ষমতা রাখেন। রাষ্ট্রপতি দেশের একমাত্র নাগরিক যার নিয়ন্ত্রণে তিন বাহিনী (সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহী)।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
৪ সপ্তাহ আগে
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধের দাবি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের পর রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা।
মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে তারা এ দাবি জানান।
একই সঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করারও দাবি জানান তারা।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে বিতর্ক এড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় কেন্দ্রীয় সমন্বয়কের মধ্যে সারজিস আলমও এসব দাবি আদায়ে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নামার আহ্বান জানান।
সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে দুই দিনের আল্টিমেটাম দিয়ে সারজিস বলেন, 'বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি স্পষ্ট বার্তা দিতে চায় যে, ‘আবারও প্রয়োজন হলে আমরা আমাদের চোখ দিতে প্রস্তুত, পা দিতে প্রস্তুত, হাত দিতে প্রস্তুত, এমনকি জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
তিনি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী ছাত্রলীগের উত্থান সহ্য করা হবে না, কারণ তারা আমাদের ভাইদের হত্যার জন্য দায়ী। প্রাণ দিয়ে হলেও আমরা ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ নামের ফ্যাসিবাদীদের প্রতিহত করার জন্য আজীবন লড়াই করে যাব।’
রাষ্ট্রপতি প্রসঙ্গে আরেক সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমরা আমাদের বিপ্লব এই শহীদ মিনার থেকেই শুরু করেছিলাম। ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা বিপ্লবের ভয়ে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন। সেদিন আপনি সেটা নিশ্চিত করেছিলেন কিন্তু এখন মিথ্য়ে কথা বলছেন কেন? আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই- খুনি হাসিনা যেভাবে পালিয়ে গেছে, তেমনি ছুপ্পুকেও পদত্যাগ করতে হবে।’
বৃহস্পতিবারের মধ্যে ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানান মাসুদ।
বর্তমান সংবিধান বাতিলের দাবির কথা উল্লেখ করে শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ না করলে তার সরকারি বাসভবন বঙ্গভবন ঘেরাও করার হুঁশিয়ারি দেন।
আরও পড়ুন: হাসিনাকে পুনর্বাসন করতে চান রাষ্ট্রপতি: বিএনপি
৪ সপ্তাহ আগে
শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে বিতর্ক এড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগকে ঘিরে বিতর্ক সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন।
সোমবার (২১ অক্টোবর) রাষ্ট্রপতির প্রেস উইংয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতিকে উদ্ধৃত করে একটি মিডিয়ায় প্রচারণার ফলে হাসিনার চলে যাওয়ার পরিস্থিতি সম্পর্কে নাগরিকদের মধ্যে ব্যাপক বিভ্রান্তি দেখা দিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রাষ্ট্রপতি স্পষ্ট করে বলেছেন, পদত্যাগ এবং দেশ ত্যাগ সম্পর্কিত সমস্ত প্রাসঙ্গিক প্রশ্নগুলো- ছাত্র-জনতার নেতৃত্বাধীন বিপ্লবে প্ররোচিত - বিশেষ রেফারেন্স নম্বর ০১/২০২৪-এ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়েছে। যেমনটি ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে বর্ণিত হয়েছে।
রায়ে পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাংবিধানিক বৈধতা নিয়েও আলোচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির অপসারণ দাবি সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহর
সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি এসব বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চেয়েছেন, যা আপিল বিভাগ যথাযথভাবে সরবরাহ করেছেন।
এসব ঘটনার আলোকে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন সব পক্ষকে এই বিষয়টির সমাধানের প্রতি সম্মান জানাতে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অস্থিতিশীল বা বিব্রত করতে পারে এমন কাজ এড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। ঐক্যের এই আহ্বানের লক্ষ্য দেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা।
সম্প্রতি দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন উল্লেখ করেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন বলে তিনি শুনেছেন; তবে পদত্যাগপত্রসহ এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়ার মতো কোনো দালিলিক প্রমাণ তার কাছে নেই।
তিনি বলেন, 'অনেক চেষ্টা করেও পদত্যাগপত্র জোগাড় করতে পারিনি। হয়তো তিনি সময় পাননি।’
রবিবার পত্রিকার রাজনৈতিক ম্যাগাজিন 'জনতার চোখ'-এ এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশিত হয়।
নজিরবিহীন গণঅভ্যুত্থানের ফলে গত ৫ আগস্ট ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার প্রতি রাষ্ট্রপতির আহ্বান
১ মাস আগে
পিএসসির চেয়ারম্যানসহ ১২ সদস্যের পদত্যাগ
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইনসহ ১২ জন সদস্য পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মতিউর রহমান জানান, মঙ্গলবার বিকেলে পিএসসি সচিবের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন সোহরাব।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁস: পিএসসি চেয়ারম্যানের সাবেক গাড়িচালকসহ ১৭ জন গ্রেপ্তার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম পিএসসির সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে এই পদত্যাগপত্র জমা দেওয়া হয়েছে।
চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগ পরীক্ষা এই সপ্তাহেই শুরু হওয়া উচিত বলে জোর দেন তিনি। অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া যুবকদের অগ্রাধিকারের কথা ভুলে যাওয়া উচিত নয় বলেও মনে করেন তিনি।
২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পিএসসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান সোহরাব হোসাইন।
বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১৯৮৪ ব্যাচের কর্মকর্তা সোহরাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টরসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ পেলেই রেলওয়ের নিয়োগ পরীক্ষা বাতিল: পিএসসি চেয়ারম্যান
১ মাস আগে
অবশেষে পদত্যাগ করলেন পাবিপ্রবি উপাচার্য
অবশেষে পদত্যাগ করলেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) উপাচার্য ড. হাফিজা খাতুন।
বুধবার (২১ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদাধিকারী আচার্য রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
এ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, উপউপাচার্য, ট্রেজারার, প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টার পদ খালি হলো।
আরও পড়ুন: কোটা পদ্ধতি পুনরায় সংস্কারের দাবিতে পাবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম বলেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে পদত্যাগ করেছেন উপাচার্য উপাচার্য ড. হাফিজা খাতুন ম্যাডাম।’
তিনি বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন বলে জানতে পেরেছি।’
এরআগে সোমবার দুপুরে দায়িত্ব পাওয়ার মাত্র ৫ দিনের মাথায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত প্রক্টর ড. মো. মাসুদ রানা ও ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইমরান হোসেন ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন।
এরপর থেকেই অভিভাবক শূন্য রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে।
আরও পড়ুন: পদত্যাগ করলেন পাবিপ্রবির উপউপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ
৩ মাস আগে
পদত্যাগ করবেন বিসিবি সভাপতি পাপন
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডসহ বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে পরিবর্তনের ঢেউ লেগেছে। এমনি পরিস্থিতিতে নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বিসিবির বর্তমান সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন।
বিদেশ থেকে ফোনে বিসিবির এক জ্যেষ্ঠ পরিচালককে পাপন নিজের এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দিয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
ঢাকার একটি পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পাপন লন্ডনে পালিয়ে গেছেন।
আরও পড়ুন: ক্রিকেটারদের রাজনীতিতে আসতে নিরুৎসাহিত করলেন গাজী আশরাফ
সম্প্রতি বিসিবির ৭-৮ জন সক্রিয় পরিচালকের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে তাদের একজন পাপনের পদত্যাগের ইচ্ছার কথা জানান।
তবে বিসিবির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বোর্ডের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে, যা পরে বোর্ড সভায় অনুমোদন করতে হবে।
বিসিবিতে উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন অক্টোবরে বাংলাদেশে আসন্ন নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কয়েকজন পরিচালক। আইসিসি টুর্নামেন্টের ভেন্যু নিয়ে ২০ আগস্ট চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: 'বাংলাদেশ ক্রিকেটের সংস্কার’-এর দাবিতে মিরপুর স্টেডিয়ামের সামনে বিক্ষোভ
৩ মাস আগে
বিটিআরসির চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদের পদত্যাগ
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ পদত্যাগ করেছেন।
বুধবার (১৪ আগস্ট) বিকালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি।
আরও পড়ুন: খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপউপাচার্যের পদত্যাগ
পদত্যাগপত্রে স্বাস্থ্যগত সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন মহিউদ্দিন আহমেদ।
মহিউদ্দিন আহমেদ ২০২৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর থেকে বিটিআরসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আরও পড়ুন: উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করায় চাঁবিপ্রবির প্রধান ফটকে তালা
৩ মাস আগে
উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করায় চাঁবিপ্রবির প্রধান ফটকে তালা
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাসিম আখতার ও রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মেজর মো. আবদুল হাইয়ের (অব.) পদত্যাগের দাবিতে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁবিপ্রবি) ক্যাম্পাসের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়েছে শিক্ষার্থীরা। এতে ভেতরে আটকা পড়েন শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে চাঁদপুর শহরের ওয়াপদা গেইট খলিশাডুলি এলাকার চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে অবস্থিত অস্থায়ী ক্যাম্পাসে তালা ঝুলিয়ে দেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।
আরও পড়ুন: সব বাধা পেরিয়ে শুরু হচ্ছে চাঁবিপ্রবির শিক্ষা কার্যক্রম
এর আগে, সোমবার (১২ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপাচার্য ও রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। তবে এ ব্যাপারে উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার সাড়া না দেওয়ায় আজ এ পদক্ষেপ নেন শিক্ষার্থীরা। এরপর ক্যাম্পাসের সামনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ক্রিকেট, দাবা, লুডু ও ফুটবল খেলে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
এদিকে, গত ১০ আগস্ট পদত্যাগ করবেন না বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন চাঁবিপ্রবি ভিসি ড. নাছিম আখতার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাজনীন তাজ ছোঁয়া, মো. আলআমিন খান, ওমর ফারুক ও পালকন সৌরভসহ বেশ কয়েকজন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমাদের আন্দোলন প্রতিহত করতে ভিসি ছাত্রলীগের ক্যাডারদের এনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান। এমনকি গোয়েন্দা সংস্থার কাছেও আমাদের তথ্য দেন।
তারা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চার বছর হলেও নূন্যতম সুযোগ-সুবিধা পাইনি আমরা। আমাদের দাবি না মানায় মঙ্গলবার সবাইকে ভেতরে রেখে ফটকের তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। আমরা এই স্বৈরাচারী উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই তালা খুলব না।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চাঁবিপ্রবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি
চাঁবিপ্রবির উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি
৩ মাস আগে