এমওইউ
সোমবার একীভূতকরণে সমঝোতা স্মারক চুক্তি করবে পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
একীভূতকরণের বিষয়ে সোমবার (১৮ মার্চ) একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করতে যাচ্ছে পদ্মা ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড।
পদ্মা ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন অনুযায়ী মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশ করেছে এক্সিম ব্যাংক।
মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সম্বলিত বিজ্ঞপ্তিতে এক্সিম ব্যাংকের কোম্পানি সচিব মনিরুল ইসলাম বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর একীভূতকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তে এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হতে যাচ্ছে পদ্মা ব্যাংক
এর আগে গত ৪ মার্চ ব্যাংক উদ্যোক্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বলেছিলেন, চলতি বছরের মধ্যে ৭টি থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংককে শক্তিশালী বা ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘এই সময়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলো স্বেচ্ছায় একীভূত না হলে আগামী বছর থেকে তারা একীভূত হতে বাধ্য হবে।’
এরপর পদ্মা ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংক প্রথম স্বেচ্ছায় একীভূত হতে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ, রাষ্ট্রীয় সম্মাননার অযোগ্য: বাংলাদেশ ব্যাংক
৭ মাস আগে
সুইজারল্যান্ড নতুন সমঝোতা স্মারকের আওতায় বাংলাদেশে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলবে
বাংলাদেশ ও সুইজারল্যান্ড দক্ষতা প্রশিক্ষণ সক্ষমতা এবং জ্ঞান ভাগাভাগি অংশীদারিত্ব বাড়াতে বুধবার একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে।
এই চুক্তির মাধ্যমে সুইজারল্যান্ডে দক্ষ জনশক্তি, বিশেষ করে চিকিৎসা ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে রপ্তানির সুযোগ বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
সুইস কনফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট অ্যালেইন বেরসেট এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে বৈঠকের পর প্যালাইস ডেস নেশনসের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক কক্ষে এই চুক্তি সই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর: ঢাকা ও টোকিওর মধ্যে ৮-১০টি চুক্তি, সমঝোতা স্মারক সইয়ের সম্ভাবনা
সুইজারল্যান্ড ও বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি জুর্গ লাউবার এবং সুফিউর রহমান নিজ নিজ সরকারের পক্ষে ‘নলেজ পার্টনারশিপ অ্যান্ড স্কিল এনহ্যান্সমেন্ট’ শীর্ষক সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
প্রেসিডেন্ট অ্যালাইন বেরসেট এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চুক্তি সই অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করেন।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, এই সমঝোতা স্মারকটি দুই দেশের মধ্যে দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং জ্ঞান ভাগাভাগি করার পথ প্রশস্ত করবে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মতে, সুইজারল্যান্ডের কিছু বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান রয়েছে, বিশেষ করে জুরিখে একটি যা প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের ওপর বিশেষায়িত। এই ইনস্টিটিউট সাধারণত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করে।
বাংলাদেশ গবেষণা ও উদ্ভাবনে সহযোগিতা বাড়ানোর জন্য জুরিখের এই ইনস্টিটিউটের সঙ্গে তার নতুন বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানগুলোকে সংযুক্ত করতে চায়।
সুইজারল্যান্ড দক্ষ বাংলাদেশি জনশক্তি আমদানি করতে চায়, বিশেষ করে চিকিৎসা ও তথ্যপ্রযুক্তি খাত থেকে। এজন্য দক্ষতা উন্নয়নের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
চুক্তির আওতায় সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশে প্রাথমিক দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ প্রদান করবে যাতে তারা প্রয়োজন অনুযায়ী দক্ষ জনশক্তি নিয়োগ করতে পারে।
আরও পড়ুন: লোডশেডিং: বিপিডিবি চেয়ারম্যানের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিএনপি
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য জোরদারে এফবিসিসিআই- জেসিসিআই সমঝোতা স্মারক সই
১ বছর আগে
বাংলাদেশ শিশু একাডেমির সঙ্গে কাজ করবে সেভ দ্য চিলড্রেন
খেলার মাধ্যমে শিশুদের শিক্ষাদান পদ্ধতি দেশব্যাপী প্রচলিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি এবং সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশ একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে।
এই সমঝোতা স্মারক সইয়ের মাধ্যমে আশা করা হচ্ছে যে, লেগো ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে সেভ দ্য চিলড্রেন-এর প্রকল্প চ্যাম্পিয়নিং প্লে- এর সহায়তায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি দেশব্যাপী শিশুদের জন্য খেলার মাধ্যমে শেখার পদ্ধতি প্রচলনে ও সুষ্ঠু খেলার পরিবেশ তৈরিতে নেতৃত্ব দেবে।
বুধবার বাংলাদেশ শিশু একাডেমি প্রাঙ্গণে এই সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সেভ দ্য চিলড্রেন-এর শিক্ষা সেক্টরের পরিচালক আরতি বিনোদ অতিথিদের স্বাগত জানান এবং প্রকল্প পরিচালক শাহীন ইসলাম চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রকল্পের উদ্দেশ্য এবং এর মূল কাজগুলো শেয়ার করেন। চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রকল্প গাইবান্ধায় শিশুদের জন্য খেলার মাধ্যমে শেখার পদ্ধতি পরিচিত করার উদ্দেশে বিদ্যালয়ে ও বাড়িতে ‘ম্যাজিক ব্যাগ’ নামে একটি ব্যাগ সরবরাহ করে থাকে। যার মধ্যে বিভিন্ন খেলার উপকরণ দেয়া হয় এবং সেগুলো দিয়ে খেলতে খেলতে শিশুর হাতেখড়ি হয়।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে ‘সেনাবাহিনীর হামলা’য় সেভ দ্য চিলড্রেনের ২ কর্মী নিখোঁজ
এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির ৭১টি লার্নিং সেন্টারের জন্য ‘ম্যাজিক ব্যাগ’ সরবরাহ করবে। সেভ দ্য চিলড্রেনের চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রজেক্ট বাংলাদেশ শিশু একাডেমির কর্মকর্তাদের খেলার উপকরণের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে ওরিয়েন্টেশনও প্রদান করবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতি বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক শিশু সাহিত্যিক আনজীর লিটন বলেন, ‘সেভ দ্য চিলড্রেনের চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রকল্পের ‘ম্যাজিক ব্যাগ’ আমরা বাংলাদেশ শিশু একাডেমির প্রাক-প্রাথমিক সেন্টারে ব্যবহারের আগ্রহ প্রকাশ করেছি। শিশুর শৈশবকে সহজ ও সুন্দর করবে এটি। আমি আশা করছি এই যৌথ কাজের ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।’
সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব লাকী ইনাম।
তিনি বলেন, ‘সেভ দ্য চিলড্রেনের চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রজেক্টের দেওয়া ম্যাজিক ব্যাগের সহায়তায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমীর শিশুরা খেলার মাধ্যমে শিখতে পেরে আনন্দিত হবে। আমি আশা করছি যে, ভবিষ্যতে সেভ দ্য চিলড্রেনের সঙ্গে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি যৌথভাবে আরও গঠনমূলক কাজ করবে।’
সেভ দ্য চিলড্রেন ইন বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর অনো ভ্যান ম্যানেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির সঙ্গে আরও কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সেভ দ্য চিলড্রেনের চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রকল্পের ব্যবস্থাপক, রেহনুমা আখতার এবং চ্যাম্পিয়নিং প্লে প্রকল্পের কর্মকর্তা, জেনেল গোমেজ।
আরও পড়ুন: অনলাইনে ফ্রি স্বাস্থ্য পরামর্শ সেবা পাইলটিং করছে সেভ দ্য চিলড্রেন
১ বছর আগে
বিজনেস সামিট: প্রথম দিনেই সৌদি আরবের সঙ্গে চুক্তি ও এমওইউ সই
বাংলাদেশ বিজনেস সামিট-২০২৩ এর উদ্বোধনী দিনে শনিবার (১১ মার্চ) সৌদি আরব ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশ একটি চুক্তি এবং ৩টি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে।
পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) ভিত্তিতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যদিয়ে গ্যাস পাইপলাইন স্থাপনের জন্য সৌদি কোম্পানির সঙ্গে একটি চুক্তি সই হয়েছে এবং রংপুর চিনিকল ও পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনালের উন্নয়নে সৌদি আরবের সঙ্গে দুটি এমওইউ সই হয়।
অন্যদিকে, অবকাঠামো উন্নয়নে চীনের সঙ্গে আরেকটি এমওইউ সই হয়।
ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) চীন কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের (সিসিপিইটি) সঙ্গে একটি এমওইউ সই করেছে।
এফবিসিসিআই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) সরকারের সঙ্গে অংশীদারিত্বে ৩ দিনব্যাপী বিজনেস সামিটের আয়োজন করছে, যা আগামী সোমবার শেষ হবে।
সামিটের কারিগরি উপদেষ্টা ড.এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, এই সামিট; বাংলাদেশের ফ্ল্যাগশিপ বিজনেস প্রমোশন ইভেন্টে পরিণত হওয়ার পরিকল্পনা করে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও বাজারের সক্ষমতা এবং বাংলাদেশে সুনির্দিষ্ট বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ তুলে ধরতে চায়।
আরও পড়ুন: ব্যবসায়িক আস্থা সমীক্ষা: ব্যবসাগুলো সম্প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখছে
তিনি বলেন, শীর্ষ সম্মেলনটি জাতীয় ও বৈশ্বিক ব্যবসায়ী নেতা, বিনিয়োগকারী, নীতিনির্ধারক, অনুশীলনকারী, নীতি ও বাজার বিশ্লেষক, একাডেমিয়া এবং উদ্ভাবকদের সঙ্গে ব্যবসায়-টু-ব্যবসায় নেতাদের মিথস্ক্রিয়া করার একটি সুযোগ তৈরি করে।
সৌদি আরব, চীন ও ভুটানের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি পৃথকভাবে বৈঠক করেন।
বৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, সৌদি আরব, চীন ও ভুটান বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
চীনা বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে জ্বালানি, কৃষিভিত্তিক শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
মুন্সি আরও বলেন, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য ও বিনিয়োগ আরও বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, সৌদি আরব একটি বন্ধুত্বপূর্ণ দেশ, যারা বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ ছাড়া সৌদি আরব কৃষিভিত্তিক শিল্প ও খাদ্য খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।
ভুটানও বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে আগ্রহী। এ জন্য তারা সমুদ্র ও স্থলবন্দরের নানা সমস্যা দূর করে দ্রুত বাণিজ্য বাড়াতে চায় বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
মুন্সী বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান এবং অর্থনীতি আগের চেয়ে শক্তিশালী। বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে বিভিন্ন দেশ এগিয়ে আসছে।’
রবিবার, বিআিইসিসি-এর সামিট সেন্টারে মূল সেক্টর, কনজিউমার গুডস, ইনফ্রাস্ট্রাকচার, লং টার্ম ফাইন্যান্স, অ্যাপারেল ও টেক্সটাইল, ডিজিটাল ইকোনমি, এনার্জি সিকিউরিটি, জাপান বাংলাদেশ বিজনেস এবং এগ্রো বিজনেস-এ বিনিয়োগের সুযোগের ওপর ৯টি সেশন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: বিকাশমান সমুদ্র অর্থনীতির সফলতা নির্ভর করছে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণের ওপর
বিজিএমইএ’র আরও দুটি সবুজ কারখানার স্বীকৃতি ইউএসজিবিসি’র
১ বছর আগে
হাসিনা-সলিহ দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শুরু
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শুরু হয়েছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে এই বৈঠক শুরু হয়।
এর আগে প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাগত জানান। এসময় তাকে গার্ড অব অনার দেয়া হবে।
প্রধানমন্ত্রী উভয় দেশের ‘লাইন অব প্রেজেনটেশন’ পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: ৬ দিনের সরকারি সফরে মালদ্বীপ পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য,শিক্ষা,বন্দী বিনিময় এবং দ্বৈত কর এড়ানোর বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সহ চারটি চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে।
চুক্তিগুলো হলো- দ্বৈত কর পরিহার এবং আয়ের ওপর করের ক্ষেত্রে আর্থিক ফাঁকি প্রতিরোধের চুক্তি, যুব ও ক্রীড়া উন্নয়নের ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, যোগ্যদের নিয়োগের বিষয়ে এমওইউ।
এছাড়া বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য পেশাদার এবং সমঝোতা স্মারক (নবায়ন) করা হবে।
অনুষ্ঠানে বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে ১৩টি সামরিক যান মালদ্বীপকে উপহার দেবে বাংলাদেশ।
শেখ হাসিনা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন এবং ফটোসেশনে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: ৬ দিনের সফরে মালের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা ত্যাগ
২ বছর আগে
৬ দিনের সফরে মালের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা ত্যাগ
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ এর আমন্ত্রণে বুধবার ছয় দিনের সরকারি সফরে মালদ্বীপের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিশেষ ভিভিআইপি ফ্লাইট দুপুর ১২টা ১১ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
স্থানীয় সময় বিকাল ৩টা ফ্লাইটটি মালদ্বীপের রাজধানী মালে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। বিমানবন্দরে মালদ্বীপের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, সফরে দুই দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বন্দীদের স্থানান্তর এবং দ্বৈত কর এড়ানোর বিষয়ে দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সহ চারটি চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনা রয়েছে।
চুক্তিগুলো হলো- দ্বৈত কর পরিহার এবং আয়ের ওপর করের ক্ষেত্রে আর্থিক ফাঁকি প্রতিরোধের চুক্তি, যুব ও ক্রীড়া উন্নয়নের ক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে সমঝোতা স্মারক, যোগ্যদের নিয়োগের বিষয়ে এমওইউ। বাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য পেশাদার এবং সমঝোতা স্মারক (নবায়ন)।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সফরে মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দেয়া ১৩টি সামরিক যান মালদ্বীপের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
২৩ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সলিহ তার প্রাসাদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানাবেন। সেখানে তাকে গার্ড অব অনার দেয়া হবে।
এসময় মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠক শেষে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে দুই দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা চুক্তিতে স্বাক্ষর করবেন।
বিকালে প্রধানমন্ত্রী মালদ্বীপের জাতীয় সংসদ পিপলস মজলিসে ভাষণ দেবেন।
একই দিন সন্ধ্যায় মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্ট লেডির আয়োজনে রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় শেখ হাসিনার যোগ দেয়ার কথা রয়েছে।
২৪-২৬ ডিসেম্বর মালে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেয়া কমিউনিটি সংবর্ধনায় ভার্চুয়ালি যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।
সফরকালে মালের হোটেল জিনে মালদ্বীপের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফয়সাল নাসিম, দেশটির জাতীয় সংসদের স্পিকার মোহাম্মদ নাশিদ এবং প্রধান বিচারপতি উজ আহমেদ মুথাসিম আদনান বাংলাদেশ সরকার প্রধানের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করার কথা রয়েছে।
আগামী ২৭ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রীর ঢাকায় আসার কথা রয়েছে।
২ বছর আগে
এলএনজি সরবরাহে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া এমওইউ স্বাক্ষর
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩ টা ৪৫ মিনিটের দিকে ভার্চুয়ালি এই এমওইউ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয়।
মালয়েশিয়ান সরকারের পক্ষে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের (অর্থনীতি) মন্ত্রী দাতো শ্রী মোস্তফা মোহাম্মদ এবং বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এই এমওইউতে স্বাক্ষর করেন। এই ভার্চুয়াল সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয়ই প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
আরও পডুন: লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ৩,২০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ
উভয় মন্ত্রীই এই সমঝোতা স্মারকের সইকে দুই পরীক্ষিত ও বিশ্বস্ত বন্ধু দেশের ৫০ বছরের দীর্ঘ কূটনৈতিক সম্পর্কের দীর্ঘ যাত্রায় দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে অভিহিত করেছেন। তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, এই এমওইউ স্বাক্ষর দুই দেশের বিরজমান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন মাত্রা দান করবে এবং দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরও প্রশস্ত করবে।
মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. গোলাম সারওয়ার এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার মিস হাজনাহ মো. হাশিম এই অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন। এই সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী মালয়েশিয়ার পক্ষে পেট্রোনাস এলএনজি লিমিটেড এবং গ্লোবাল এলএনজি এসডিএন বিএইচডি এবং বাংলাদেশের পক্ষে বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজ কর্পোরেশন (পেট্রোবাংলা) এলএনজি সরবরাহ সংক্রান্ত দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।
আরও পড়ুন: সাবেক এমপি আব্দুল মান্নানের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
এই অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান, পেট্রোনাসের প্রতিনিধি, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ইউনিটের প্রতিনিধিরা এবং উভয় দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও হাইকমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও দুই দেশের গনমাধ্যমের প্রতিনিধিরা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানটিতে অংশ নেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘে প্রস্তাব গৃহীত
৩ বছর আগে
কর্মী নিয়োগে প্রটোকল চূড়ান্ত করতে কুয়ালালামপুরকে ঢাকার অনুরোধ
মালয়েশিয়ার বাজারে নতুন বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের জন্য বিদ্যমান সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সংশোধন করে প্রটোকল চূড়ান্ত করতে দেশটির সমর্থন চেয়েছে বাংলাদেশ।
৩ বছর আগে
বাংলাদেশে বৈদ্যুতিক গাড়ি সংযোজন প্লান্ট স্থাপনে কাজ করবে থ্রিডিওএম ও কসমস গ্লোবাল
বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে বৈদ্যুতিক গাড়ি সংযোজন প্লান্ট স্থাপনের লক্ষ্যে জাপান ভিত্তিক স্মার্ট এনার্জি সলিউশন সরবরাহকারী থ্রিডিওএম ইনকরপোরেশনের সাথে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে কসমস গ্লোবাল রিসোর্সেস প্রাইভেট লিমিটেড (কসমস)।
৩ বছর আগে