মালি
মালির মধ্যাঞ্চলে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১৬, আহত ৪৮
আফ্রিকার দেশ মালির মধ্যাঞ্চলে দুটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরও অন্তত ৪৮ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা গুরুতর।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকাল সাড়ে ৮টায় এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মালির পরিবহন ও অবকাঠামো মন্ত্রণালয় জানায়, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মধ্য মালির উয়ানের ৬ নম্বর জাতীয় সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: মৌরিতানিয়ায় সাগরের উপকূল থেকে ৮৯ অভিবাসীর লাশ উদ্ধার
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দুর্ঘনায় এক চালকের মৃত্যু হয়েছে।
বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানো ও দ্রুত গতির কারণে দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে দুর্ঘটনার সঠিক কারণ জানতে তদন্ত চলছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ‘ঘূর্ণিঝড় ফ্রেডি’ সবচেয়ে দীর্ঘ ছিল: জাতিসংঘের আবহাওয়া সংস্থা
৩ মাস আগে
মালিতে ৩ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর ওপর হামলার ঘটনায় মার্কিন দূতাবাসের দুঃখ প্রকাশ
সম্প্রতি মালিতে জাতিসংঘের তিন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) হামলায় আহত হওয়ার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস।
মঙ্গলবার মার্কিন দূতাবাস বলেছে, ‘আমরা মালিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য শান্তিরক্ষীদের অবিচল অঙ্গীকার ও আত্মত্যাগের প্রশংসা করি।’
দূতাবাস তাদের সবার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছে।
আরও পড়ুন: মালিতে আইইডি বিস্ফোরণে ৩ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী আহত
এর আগে, সোমবার বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের 'সাহস ও নিষ্ঠার' প্রশংসা করে যুক্তরাষ্ট্র।
২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সবচেয়ে বড় অংশগ্রহণকারী দেশ।
১৯৪৮ সাল থেকে ২০ লাখেরও বেশি পোশাকধারী ও বেসামরিক কর্মী বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের ফিল্ড মিশনে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সোমবার পালিত আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে তাদের অবদান তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকার প্রশংসা যুক্তরাষ্ট্রের
১ বছর আগে
মালিতে আইইডি বিস্ফোরণে ৩ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী আহত
মালিতে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণে তিন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী আহত হয়েছেন।
রবিবার মালির স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাংলাদেশ ফরমড পুলিশ ইউনিট (বিএএনএফপিইউ-২) এর অধীনে একটি টহল দলের একটি মোটরশেড গুন্ডাম-টোংকা-নিয়াফুংকে হাইওয়ের পাহাড়ের পাশে দুর্গম মরুভূমির রাস্তায় পৌঁছালে বিস্ফোরণটি ঘটে।
সোমবার সন্ধ্যায় এখানে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জারি করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিস্ফোরণটি হয়েছে মালির টিমবুকটু অঞ্চলের গুন্ডাম সুপার ক্যাম্প থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে।
এই ঘটনায় পুলিশ সদস্যদের বহনকারী সাজোয়া বাহিনীর যানটিও(এপিসি) ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তর আহত তিন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর পরিচয় প্রকাশ করেনি।
আরও পড়ুন: সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিকে আইইডি বিস্ফোরণে ৪ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী আহত
টহল দলটি মালিতে জাতিসংঘের বহুমাত্রিক সমন্বিত স্থিতিশীলতা মিশনের অংশ ছিল(এমআইএনইউএসএমএ)।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টহলরত শান্তিরক্ষীরা রাস্তার মাঝখানে একটি সন্দেহজনক গর্ত দেখতে পান। তারা কৌশলে গর্ত অতিক্রম করার সময় আইইডি বিস্ফোরিত হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘পুলিশ শান্তিরক্ষীদের বুদ্ধিমত্তা এবং উচ্চ-স্তরের বিস্ফোরণ প্রতিরোধে এপিসিটি’র সক্ষমতার কারণে তারা আরও বড় বিপদ থেকে রক্ষা পেয়েছে।
এটাও উল্লেখ্য যে এমআইএনইউএসএমএ কর্তৃপক্ষ বিএনএনএফপিইউ-২, এমআইএনইউএসএমএ এবং মালির সদস্যদের অত্যন্ত প্রশংসা করেছে কারণ তারা অত্যন্ত পেশাদারিত্ব এবং সতর্কতার সঙ্গে তাদের শান্তিরক্ষার দায়িত্ব পালন করেছে।
মালির এই অঞ্চলে আইইডি বিস্ফোরণ সাধারণ ঘটনা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের ভূমিকার প্রশংসা যুক্তরাষ্ট্রের
১ বছর আগে
মালিতে আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দিতে রওনা হয়েছে পুলিশ দল
জাতিসংঘের বহুমাত্রিক সমন্বিত স্থিতিশীলতায় দায়িত্ব পালনের জন্য বাংলাদেশ পুলিশের ১৪০ সদস্যের একটি দল মালিতে এমআইএনইউএসএমএ মিশনে যোগ দিতে রওনা হয়েছে।
শুক্রবার রাতে একটি বিশেষ ফ্লাইটে মালির রাজধানী বামাকো এবং মালির উত্তরাঞ্চলের টিম্বকটু অঞ্চলের গুন্ডাম -এর উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেছে।
শনিবার বিকালে বাংলাদেশ গঠিত পুলিশ ইউনিট ( বিএনএফপিইউ)-২ এর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেপুটি কমান্ডার এম জালাল উদ্দিন আহমেদ ফাহিম বাংলাদেশ গঠিত পুলিশ ইউনিট (ব্যানএফপিইউ)-১ এর নবম রোটেশনে মিশন সদস্যদের ৭০ জন পুলিশ সদস্যের নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং পঞ্চম রোটেশনে বাকি ৭০ সদস্যের নেতৃত্ব দিচ্ছেন ডেপুটি কমান্ডার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
আরও পড়ুন; মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক পেলেন বাংলাদেশের ১৪০ পুলিশ
উল্লেখ্য, যে ১৪০ জন সদস্যের সমন্বয়ে দুটি কন্টিনজেন্টের একটি অগ্রিম দল ইতোমধ্যেই গত মাসের ১৭ ফেব্রুয়ারি মিশন এলাকায় পৌঁছেছে।
পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ওভারসিজ এবং ইউএন অপারেশনস উইংয়ের কর্মকর্তারা ডিআর কঙ্গোতে যাওয়া শান্তিরক্ষীদের বিমানবন্দরে বিদায় জানান।
বাংলাদেশ গঠিত পুলিশ ইউনিট (বিএনএফপিইউ)-১ এর সদস্যরা ২০১৩ সাল থেকে মালির বামাকোতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে পেশাগতভাবে দায়িত্ব পালন করছে। বিএনএফপিইউ -২ এমআইএনইউএসএমএ মালি ইউনিট মালির উত্তর অংশে টিমবুকটু অঞ্চলের মরুভূমি সাহারার প্রাণকেন্দ্রে গুন্ডাম এলাকায় সুনামের সঙ্গে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: মালিতে জাতিসংঘের শান্তি মিশনে যাচ্ছে বিমান বাহিনীর ৭০ সদস্য
১ বছর আগে
মালিতে জাতিসংঘের শান্তি মিশনে যাচ্ছে বিমান বাহিনীর ৭০ সদস্য
মালিতে মোতায়েন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী তার ১১০ সদস্যের একটি কন্টিনজেন্ট যোগ দিতে যাচ্ছে (এমআইএনইউএসএমএ)।
শুক্রবার আইএসপিআর-এর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই মোতায়েনের অংশ হিসেবে, জাতিসংঘের চার্টার্ড এয়ারক্রাফটে (ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স) ৭০ জন সদস্য মালির উদ্দেশ্যে ঢাকা ছেড়েছেন।
কন্টিনজেন্টের বাকি সদস্যরা ২ মার্চ মালির উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। মালিতে মোতায়েন হতে যাওয়া বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কন্টিনজেন্টের নেতৃত্ব দেবেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন এটিএম ইরফানুর রহমান, পিএসসি।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী মালিতে দক্ষতা, পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে দ্বন্দ্ব প্রশমনে তাদের দায়িত্ব পালন করে সুনাম অর্জন করেছে।
মালির উদ্দেশ্যে যাত্রার আগে হযরত শাহজাহাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ডিপার্চার লাউঞ্জে ভবিষ্যতে কন্টিনজেন্টের সফলতা কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: ৮টি বিমানবন্দরের অবকাঠামো প্রকল্পের কাজ শেষ হবে চলতি বছরেই: বেবিচক প্রধান
বিমান যাত্রার সময় সহকারী বিমান বাহিনী প্রধান (অপারেশন্স) এয়ার ভাইস মার্শাল এএইচএম ফজলুল হক বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান ২০২৩ সালের ৪ জানুয়ারি কন্টিনজেন্ট সদস্যদের ব্রিফ করেন এবং মিশনের সাফল্যের জন্য বিশেষ মোনাজাত করেন।
অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী প্রধান তাদের সততা, পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পাশাপাশি দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনতে পরামর্শ দেন।
বিদেশে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের প্রতি শ্রদ্ধা, মমতা ও যত্নের মাধ্যমে আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পরামর্শ দেন তিনি।
তাছাড়া তিনি জাতিসংঘের বিভিন্ন বিধিবিধান মেনে বিদেশে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: থার্ড টার্মিনালের ৬০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন: বিমান প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বহরে হামলায় নিহত ১, আহত ৩
উত্তর মালিতে জাতিসংঘের একটি শান্তিরক্ষী বহরে সন্ত্রাসীদের হামলায় জর্ডানের এক শান্তিরক্ষী নিহত এবং অন্তত তিনজন জর্দানিয়ান শান্তিরক্ষী আহত হয়েছে।
বুধবার জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেছেন, বহরের শান্তিরক্ষীরা প্রায় এক ঘণ্টা ধরে হামলাকারীদের সঙ্গে নিরবিচ্ছিন্ন গোলাগুলি করেছে।
ডুজারিক বলেছেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি শান্তিরক্ষীদের পরিবার এবং সরকার ও জর্ডানের জনগণের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
ডুজারিক বলেছেন, মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের তথ্যমতে মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে উত্তর কিদাল অঞ্চলে এটি পঞ্চমবার হামলা।
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ হামলার নিন্দা জানিয়ে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে মালির কর্তৃপক্ষকে তদন্ত করে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানায়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে হাসপাতালে বন্দুক হামলা, বন্দুকধারীসহ নিহত ৫
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, কাউন্সিল শান্তিরক্ষীদের ওপর হামলাকে আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে যুদ্ধাপরাধ হিসেবে পরিগণিত করতে পারে।
মালি ২০১২ সাল থেকে একটি ইসলামিক চরমপন্থী বিদ্রোহগোষ্ঠীকে নিয়ন্ত্রণে লড়াই করেছে। ফরাসি নেতৃত্বাধীন সামরিক অভিযানের সাহায্যে মালির উত্তরাঞ্চলীয় শহরগুলো থেকে চরমপন্থী বিদ্রোহীদের বিতারিত করা হয়। কিন্তু তারা পুনরায় সংগঠিত হয় এবং তারপর থেকেই মালিয়ান সেনাবাহিনী ও তার সহযোগীদের ওপর হামলা চালিয়ে আসছে বিদ্রোহীরা।
জাতিসংঘ বলেছে, ২০১৩ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ২৫০ জনেরও বেশি শান্তিরক্ষী এবং কর্মী মারা গেছে। এর ফলে মালি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীদের জন্য অন্যতম বিপজ্জনক দেশে পরিণত হয়েছে।
আরও পড়ুন: লভিভের পশ্চিমাংশে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, আহত ৫
হামলার আগে স্কুলের দরজায় তালা দেয়া হয়নি: টেক্সাস পুলিশ
২ বছর আগে
মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক পেলেন বাংলাদেশের ১৪০ পুলিশ
মালির রাজধানী বামাকোতে ‘ইউনাইটেড নেশনস মাল্টিডাইমেনশনাল ইন্টিগ্রেটেড স্ট্যাবিলাইজেশন মিশন ইন মালি (এমআইএনইউএমএ) মিশনে কর্মরত বাংলাদেশ ফর্মড পুলিশ ইউনিটের ১৪০ জন সদস্য জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদকে ভূষিত হয়েছেন। এমআইএনইউএমএ সদর দপ্তরে সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) তাদের এই পদক দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মেডেল পেলেন ১১০ নৌসেনা
বাংলাদেশ পুলিশের পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার ভূয়সী প্রশংসা করে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি এমআইএনইউএমএ পুলিশ কমিশনার জেনারেল বেটিনা পেট্রিসিয়া বুগানি বলেন, ‘মিশন ম্যান্ডেট বাস্তবায়নে ব্যানএফপিইউ-১ এর সদস্যরা অত্যন্ত সক্রিয় সহযোগিতা প্রদান করেছেন। তাদের অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আজ এই সন্মান দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় প্রশংসিত বাংলাদেশের ভূমিকা
কমান্ডার (পুলিশ সুপার) বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশের পেশাদার সদস্যরা চলমান কোভিড-১৯ মহামারিতেও সংঘাতপূর্ণ এলাকায় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের সম্মান অক্ষুন্ন রেখেছেন। তিনি এজন্য সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
এছাড়া তিনি বাংলাদেশ পুলিশের শান্তিরক্ষীদের পদক দেয়ার জন্য জাতিসংঘ কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
৩ বছর আগে
মরক্কোতে একসঙ্গে ৯ সুস্থ সন্তান প্রসব!
মরক্কোর এক হাসপাতালে একসঙ্গে ৯ সুস্থ সন্তান প্রসব করেছেন আফ্রিকার দেশ মালির হালিমা সিসে (২৫) নামে এক নারী। মালির স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং মরোক্কোর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এখন পর্যন্ত একসঙ্গে সুস্থ ৯ সন্তানের জন্ম দিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছেন তিনি। কেননা রেকর্ড বলছে, এমন ঘটনা এটাই প্রথম।
দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, একসঙ্গে ৫ মেয়ে এবং ৪ ছেলে সন্তান জন্ম দেয়া ওই নারী এবং তার শিশুরা সবাই সুস্থ আছে। তবে, আগে চিকিৎসকরা ওই নারীকে জানিয়েছিলেন তিনি ৭ সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন।
বুধবার (৫ মে) এই খবর নিশ্চিত করে বার্তা সংস্থা এপি। সরেজমিনে গিয়ে এপি প্রতিনিধি দেখতে পান, বেসরকারি হাসপাতাল আইন বোরজারে ইনকিউবেটরে সদ্য জন্ম নেয়া শিশুরা তাদের হাত-পা ছুড়ে, নিজেদের অস্তিত্বের জানান দিচ্ছে। তাদের সার্বক্ষণিক সেবা নিশ্চিত করতে, নার্সরা চেষ্টা করে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, হালিমা গর্ভাবস্থায় জানতে পেরেছিলেন, তিনি অন্তত ৭ সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। মালি সরকারের সহায়তায় তাকে মরোক্কোতে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হয়। কারণ মালির স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এবং হাসপাতালগুলো তেমন উন্নত নয়।
মরোক্কোর চিকিৎসকরা জানান, হালিমা মাত্র ৩০ সপ্তাহে ৯টি বাচ্চার জন্ম দিয়েছে এবং এতে তার প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে। তবে সে এখন সুস্থ আছে।
আরও পড়ুন: দুই মাথাওয়ালা শিশু জন্মের তিন ঘণ্টা পর মৃত্যু
সি-সেকশনের মাধ্যমে জন্ম নেয়া অধিকাংশ বাচ্চারাই কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছে। এক্ষেত্রে তাদের জীবন নিয়ে কিছুটা শঙ্কা রয়েই যায়।
দি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বলছে, বর্তমানে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৮টি বাচ্চা জন্ম দেয়ার রেকর্ডটি আছে আমেরিকার নাদিয়া সুলায়মানের। তিনি ২০০৯ সালে একসঙ্গে আট বাচ্চা জন্ম দিয়ে রেকর্ড গড়েন।
দি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বার্তা সংস্থা এপিকে জানিয়েছে, তারা মরোক্কোতে জন্ম নেয়া হালিমার ৯ সন্তানের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিচ্ছে।
৩ বছর আগে
জাতিসংঘ মিশন: মালির উদ্দেশে ১৪০ পুলিশ সদস্যের ঢাকা ত্যাগ
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনের জন্য বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে মালির উদ্দেশ্যে শুক্রবার রাতে ঢাকা ত্যাগ করেছে বাংলাদেশ পুলিশের একটি দল।
৩ বছর আগে
বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে মালি, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে বিদ্রোহী সেনাদের হাতে বাড়ি থেকে আটক হওয়ার পর মঙ্গলবার গভীর রাতে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ইব্রাহিম বোউবাকার কেইতা।
৪ বছর আগে