হাটে স্বাস্থ্যকর গবাদিপশু সরবরাহ ও বিক্রয় নিশ্চিতকরণ সম্পর্কিত এক অনলাইন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘কোনো অবস্থাতেই এ বছর বিদেশ থেকে গবাদিপশু আনতে দেয়া হবে না।’
সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যকর উপায়ে পশু কোরবানি করতে সরকার প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
‘স্বাস্থ্যকর উপায়ে কোরবানির পশু বিপণন ও বিক্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা নেয়া হবে,’ যোগ করেন তিনি।
কোরবানির পশুর হাটে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নির্দেশিকা মেনে চলার বিষয়ে সতর্ক করে সবাইকে নৈতিকতার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী।
পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা চাই, হাটে যেন চাঁদাবাজির মতো কোনো ঘটনা না ঘটে। কোরবানির পশু যদি খামার থেকে বিক্রি করা হয় তবে সেখান থেকে টোল সংগ্রহ করা হবে না।’
এছাড়া কোরবানির পশুর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে বলে আশ্বাস দেন তিনি।
প্রাণিসম্পদ পরিষেবা অধিদপ্তরের মতে, এ বছর দেশে প্রায় ১.১৮ কোটি টাকার কোরবানির পশু মজুদ রয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ অনলাইনেও পশু কেনাবেচার ওপর জোর দেয়ার চেষ্টা করছে বলে জানান মন্ত্রী।
অন্যান্যদের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াশি উদ্দিন, প্রাণিসম্পদ সেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল জব্বার সিকদার এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।