২০০৫ সাল পরবর্তী ১৫ বছরে প্লাস্টিকের ব্যবহার ৫ গুণ বেড়েছে। শুধু ২০২০ সালে বাংলাদেশে ৯ লাখ ৭৭ হাজার টন প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এসব প্লাস্টিকের মাত্র ৩১ শতাংশ পুনঃপ্রক্রিয়াজাত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৫ বছরে দেশে প্লাস্টিকের ব্যবহার তিনগুণ বেড়েছে: বিশ্বব্যাংক
পৌরসভার ডাম্পিং ও পর্যটকদের প্লাস্টিক উচ্ছিস্টের কারণে বন ও জলাভূমিতে দুষণ বাড়ছে বলে জানানো হয়।
প্রতিবছর বঙ্গোপসাগরে ৭৩ হাজার টন প্লাস্টিক বর্জ্য পড়ছে।
প্রবন্ধে বলা হয়, প্লাস্টিক দুষণ রোধে আন্তর্জাতিক চুক্তি সইয়ের ব্যাপারে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ২০২৫ সালের মধ্যে এই চুক্তি সই করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই সময়ের আগেই প্লাস্টিক দূষণ রোধের ব্যাপারে করণীয় বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান জোরালো করার তাগিদ দেয়া হয় প্রবন্ধে।
প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের অধ্যাপক ড. আহমেদ কামরুজ্জামান মজুমদার এবং পর্যটন অনুরাগী ও উদ্যোক্তা অপু নজরুল।
প্লাস্টিক দূষণ রোধে বর্জ্য ব্যবস্থাপনাকে উন্নত করা, এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ট্যুর অপারেটরদের সংযুক্ত করা ও সার্কুলার ইকোনমির প্রচলনের ব্যাপারে মত দেন তারা।
সেমিনারে সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা অংশগ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: অবৈধ ইটভাটা বন্ধ: সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে ডিসিদের নির্দেশ
জীবিকার উন্নয়নে বাংলাদেশকে ৩০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক