গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩২, আহত হয়েছেন আরও ১ হাজার ৬৯৭ জন।
শনিবার গাজায় ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক হালনাগাদ তথ্যে জানানো হয়।
এর আগে ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স মুভমেন্টের (হামাস) রকেট হামলার জবাবে এই বিমান হামলা চালানো হয়।
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী নিশ্চিত করেছে যে ফিলিস্তিনি জঙ্গিরা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রায় ৩ হাজার রকেট নিক্ষেপ করেছে এবং কয়েক ডজন সশস্ত্র ব্যক্তি দক্ষিণ ইসরায়েলে অনুপ্রবেশ করেছে।
আরও পড়ুন: গাজায় বিমান হামলায় আরেক সশস্ত্র কমান্ডার নিহত হয়েছে: ইসরায়েল
গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী জঙ্গি গোষ্ঠী হামাস দাবি করেছে যে তারা বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি কর্মকর্তা ও সৈন্যকে আটক করেছে এবং তাদের ‘নিরাপদ স্থানে’ রাখা হয়েছে।
জবাবে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানায়, তারা উপকূলীয় ছিটমহলের বিভিন্ন অঞ্চলে কয়েক ডজন যুদ্ধবিমান দিয়ে হামাসের স্থাপনা ও সদর দপ্তর লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। ইসরায়েলের জ্বালানিমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, হামাসের হামলার পরিপ্রেক্ষিতে তার দেশ ফিলিস্তিনি ছিটমহলের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেবে।
আরও পড়ুন: গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় ৯ জন নিহত
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক জাতীয় ভাষণে ঘোষণা করেছেন যে ইসরায়েল ‘যুদ্ধের অবস্থায় রয়েছে’ এবং ‘মজুদের পূর্ণ একত্রীকরণের’ নির্দেশ দিয়েছেন।
ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ইসরায়েলি বাহিনী ও বসতি স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনি জনগণের আত্মরক্ষার অধিকারের ওপর গুরুত্বারোপ করে গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে জরুরি বৈঠক করেছেন।
আরও পড়ুন: গাজায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত, ওআইসির জরুরি বৈঠকে বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা