তিনি বলেন, ‘বেগম জিয়া এরশাদ সাহেবের কাছ থেকে দুটি বাড়ি ও ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন। তিনি যদি সরকারকে মেনে না নিতেন তাহলে তিনি কেন সুবিধাগুলো নিয়েছিলেন?’
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন বিষয়ে মিডিয়া, প্রচার ও ডকুমেন্টেশন উপকমিটির চতুর্থ সভা শেষে সাংবাদিকদের তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যে এ অপ্রিয় সত্য উঠে আসায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর রাগ করেছেন এবং মিথ্যাচার করেছেন।
‘সরকার খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করেছে। তারপরও তার স্বাস্থ্য নিয়ে বিএনপি যেভাবে অপরাজনীতি করছে, তাতে তাকে খাটো করা হচ্ছে। তার হাঁটু ও কোমরের পুরনো ব্যথা নিয়ে রাজনীতি বিএনপি এবং তার উভয়ের জন্যই লজ্জাকর। অন্যকোনো ইস্যু না পেয়ে তারা বেগম জিয়ার হাঁটু ও কোমরের পুরনো ব্যথাকেই ইস্যু করার চেষ্টা করছে,’ বলেন মন্ত্রী।
তিনি অভিযোগ করেন, জিয়াউর রহমান শুধু বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ই দেননি, রক্ষার কাজও করেছেন, ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে খুনিদের বিচারের পথ বন্ধ করেছেন। আর বেগম জিয়া আরও একধাপ এগিয়ে খুনি-রাজাকারদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিয়ে তাদের গাড়িতে দেশের পতাকা তুলে দিয়েছেন।