সোমবার সকালে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রামে ‘ছাত্রলীগের’ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
আটককৃতরা হলেন- মো. আহসান কবির (২৬), মো.ফজর আলী (২৯), মো. লিটন (২৮), মো. সোহেল (২৯), মো. নুর আলম ওরফে কালু (২৭), মো. রুবেল (২৫)। সবাই আরেফিন নগর ও মুক্তিযোদ্ধা কলোনী এলাকার বাসিন্দা এবং ছাত্রলীগের কর্মী বলে জানায় পুলিশ।
আরও পড়ুন:কুমিল্লায় যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
বায়েজিদ বোস্তামি থানার সেকেন্ড অফিসার বিমল কান্তি দেব বলেন, ছাত্রলীগ কর্মী ইমন হত্যার সাথে জড়িত সন্দেহে আমরা ৬ জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। এখনো হত্যা মামলা হয়নি। সোমবার বিকালে লাশ দাফন শেষে পরিবার মামলা করবে। বাদী যদি আটককৃতদের চিহ্নিত করে তাহলে তাদের মামলায় আসামি করা হবে।
এছাড়া ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করতে একটি হার্ডডিস্ক নিজেদের হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
এদিকে যাদের আটক করা হয়েছে, তারা মূল অভিযুক্ত কেউ নন বলে দাবি করেছে নিহত ইমনের পরিবার।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
ইমনের খালাত ভাই ইয়াসিন বলেন, ‘আমরা যাদের বিরুদ্ধে পূর্ব থেকে থানায় অভিযোগ করেছি, তাদের কাউকেই আটক করা হয়নি। আমরা চাই মূল আসামিদের আটক করা হোক। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে।’
উল্লেখ্য, রবিবার রাত ৯টার দিকে বায়োজিদ থানার আরেফিন নগর মুক্তিযোদ্ধা কলোনীতে ছাত্রলীগের পিস্তল সোহেল ও আলি গ্রুপের বিরোধের জেরে মো. ইমনকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়। ইমন স্থানীয় ছাত্রলীগ কর্মী বলে জানা গেছে।