তিনি বলেন, ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) কোনো এখতিয়ার নেই কোনো মুক্তিযোদ্ধার খেতাব কেড়ে নেয়া। আর জিয়াউর রহমানের খেতাব বাতিল করার ক্ষমতা সরকারেরও নেই। কারণ এটা স্বাধীনতার আশা আকাঙ্ক্ষার বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে, স্বাধীনতাকে অস্বীকার করা হবে, মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করা হবে।’
আরও পড়ুন: বিএনপি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে আন্দোলন করছে: মির্জা ফখরুল
দেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য ইসি দায়ী: দুলু
দলের প্রয়াত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ১০ম মৃত্যু বার্ষিকীতে তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, ‘আগামী ১৭ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত বিদেশি অতিথিদের আগমনের অজুহাতে ঢাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধের মধ্য দিয়ে সরকার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে। সরকার নিজেদের প্রয়োজনে অন্যান্য সমস্ত রাজনৈতিক দলের অধিকার হরণ করেছে।’
‘আজ সময় এসেছে আন্দোলন-সংগ্রামের পথ বেছে নিয়ে চরম কর্তৃত্ববাদ সরকারকে পরাজিত করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করা,’ বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: আ’লীগের বিরাজনীতিকরণ ফরমুলা এখনও চলমান: ফখরুল
সরকার প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিকল্পনা করে ‘চুরি’ করছে: ফখরুল
বাংলাদশ ‘হাইব্রিড রেজিমের’ দেশে পরিণত হয়েছে: ফখরুল
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি আফরোজা খান রিতা, ঢাকা মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আবদুস সালাম, বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য ও পাবনা জেলার আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব, খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া মুক্তি পরিষদের সভাপতি রফিকুল ইসলাম রতন, সাধারণ সম্পাদক হাজী ইউসুফ ও জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের দপ্তর সম্পাদক আতিকা ইসলাম, মরহুম খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ছেলে আকবর হোসেন বাবলু, অ্যাডভোকেট খন্দকার আব্দুল হামিদ ডাবলুসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্য এছাড়াও বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।