চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে মাছ ধরার ছোট জাহাজ (ফিশিং ট্রলার) ডুবে নিখোঁজ সাত জনের মধ্যে জাহাজের ক্যাপ্টেনসহ চার জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এর মধ্যে দুটি লাশ ডক মেম্বার রহমত মিয়া এবং নিখোঁজ ক্যাপ্টেন ফারুক বিন আবদুল্লাহর বলে শনাক্ত করেছেন নৌ-পুলিশ। বাকি দু’জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: কর্ণফুলীতে জাহাজডুবি, ক্যাপ্টেনসহ ৭ জন নিখোঁজ
সদরঘাট নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, উদ্ধার কাজ এখনো চলছে।
এর আগে মঙ্গলবার রাত দেড়টার দিকে কর্ণফুলী উপজেলার ইছানগর গ্রামের সি রিসোর্স কোম্পানির জেটি এলাকায় এমভি মাগফিরাত নামে জাহাজেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বয়ার সঙ্গে ধাক্কা লেগে কর্ণফুলী নদীতে ডুবে যায়।
দুর্ঘটনার পর জাহাজে থাকা প্রধান প্রকৌশলীসহ ৯ নাবিককে জীবিত উদ্ধার করা গেলেও জাহাজের ক্যাপ্টেনসহ সাত জন নিখোঁজ হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মেরামত করতে সি রিসোর্স কোম্পানির ডক ইয়ার্ডে তোলার সময় জাহাজেটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বয়ার সঙ্গে ধাক্কা লাগে। পরে উল্টে অল্প সময়ের মধ্যে নদীতে তলিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে লাইটার জাহাজডুবি, ১২ নাবিক নিখোঁজ
চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজডুবি: সীতাকুণ্ড থেকে আরও একজনের লাশ উদ্ধার