তিনি বলেন, ‘নিয়মিত সোর্সের পাশাপাশি বিকল্প সোর্স হতে বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা আবশ্যক। এছাড়া স্ট্যান্ডবাই জেনারেটরের ব্যবস্থাও রাখতে হবে।’
করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক টিকা সংরক্ষণ স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর সাথে কর্মপরিকল্পনা নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
টিকা নিয়ে গুজব ছড়ানো, রাজনীতি করা থেকে বিরত থাকুন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের সাথে সমন্বয় করে কর্মপন্থা নির্ধারণ করার নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, ‘কোনো অবস্থাতেই যেন বিদ্যুৎ বিভ্রাট না ঘটে। এমনকি বিতরণ যন্ত্রাদি, ট্রান্সফরমার, কন্ডাক্টর, ক্যাবল, ফিউজ সম্পর্কে আগে থেকেই সচেতন হতে হবে। যেসব প্রতিষ্ঠান বা হাসপাতালের নিজস্ব জেনারেটর রয়েছে, সেগুলোকেও সচল রাখতে তৃতীয় বা চতুর্থ বিকল্প হিসেবে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।’
ঢাকায় ভারতের উপহারের ভ্যাকসিন সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রতিশ্রুতির অংশ: রাষ্ট্রদূত
করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক টিকা সংরক্ষণ ও প্রদানের স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত সংক্রান্ত বিষয় সমন্বয় করার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণের নির্দেশ দেন নসরুল হামিদ।
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী বেলায়েত হোসেন, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অব.), ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাওসার আমির আলী, ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী বিকাশ দেওয়ান ও নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (নেসকো) ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকিউল ইসলাম এ সময় নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের গৃহীত কর্মপন্থা উপস্থাপন করেন।
দেশে এলো ভারতের উপহারের ২০ লাখ ডোজ করোনার ভ্যাকসিন
টিকা সংরক্ষণ ও প্রদানের স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত সংক্রান্ত সার্বিক বিষয় সমন্বয় করার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে যুগ্ম-সচিব রেজওয়ানুর রহমান ও উপসচিব তাহমিনা ইয়াসমিনকে ফোকাল পয়েন্ট করা হয়েছে।
ভার্চুয়াল এ সভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য দেন বিদ্যুৎ সচিব মো. হাবিবুর রহমান।