ফেনী শহরের ট্রাংক রোডে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষে ফেনী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ ৩০ জন আহত হয়েছেন।
পুলিশ জানায়, শনিবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ফেনী শহরের ঢাকা-চট্টগ্রাম পুরাতন ট্রাংক রোড এলাকায় জয়কালী মন্দিরের সামনে কেন্দ্রীয় পূজা উদযাপন পরিষদের প্রতিবাদ মিছিল হওয়ার কথা ছিল। সে সময় একই স্থানের বড় মসজিদের সামনে কয়েকজন যুবক অবস্থান নেন। এক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়।
আরও পড়ুন: কোরআন অবমাননা: বায়তুল মোকাররম এলাকায় মুসল্লি-পুলিশ সংঘর্ষ
খবর পেয়ে ফেনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নিজাম উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। এসময় থেমে থেমে পুলিশের ওপর ইটপাটকেলও নিক্ষেপ হয়।
ফেনীর পুলিশ সুপার খোন্দকার নুরুন্নবী জানান, পুলিশ টিয়ার শেল ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে।
আরও পড়ুন: কুমিল্লার ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি ডা. জাফরুল্লাহর
বিকাল ৫ টার দিকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ রাত ১১ টা পর্যন্ত চলে। সংঘর্ষের সময় ৩০টি দোকান ভাঙচুর এবং কিছু দোকানে লুটের ঘটনা ঘটে।
ফেনী মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনির হোসেন বলেন, ‘সংঘর্ষের পর কিছু দোকানপাট ভাঙচুরের খবর আমরা পেয়েছি, সেটা নিয়ে কাজ করছি। রাত ১১ টার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।’
আরও পড়ুন: কুমিল্লার ঘটনায় অপরাধীদের খুঁজে বের করার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর