উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা এখনও ধ্বংসযজ্ঞের ভেতরে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।
শুক্রবার অ্যাজিয়ান সাগরে দেশ দুটির উপকূলীয় এলাকায় এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা নিয়ে বির্তক রয়েছে।
তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা (এএফএডি) জানিয়েছে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৬। তবে, মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায় যে তুরস্কের ইজমির প্রদেশের উপকূলে আঘাত হানা ভূমিকম্পটি ৭ মাত্রার ছিল।
তুরস্ক এবং গ্রিস উভয় দেশই ‘ফল্ট লাইনের’ ওপর অবস্থান করায় ওই অঞ্চলে প্রায়শই ভূকম্পন অনুভূত হয়। তবে এবারের ভূমিকম্পের তীব্রতা অনেক বেশি ছিল বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
গ্রিসের সামোস দ্বীপে সুনামিতে বন্যা এবং বাড়িঘর ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। দ্বীপটিতে ৬ দশমিক ৭ মাত্রার কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
এর আগে, ১৯৯৯ সালে তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে রিখটার স্কেলে ৭ দশমিক ৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে অন্তত ১৭ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে।