তিনি বলেন, ‘ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রমে দেশের সুনাম এখন সর্বত্র। দেশে বর্তমানে ১ হাজার ৬টি কেন্দ্রে ভ্যাকসিন কার্যক্রম অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে চলমান রয়েছে। এই ভ্যাকসিন এখন দেশের সাধারণ মানুষ থেকে জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়ার ও তাদের পরিবারের সদস্যরাও দিচ্ছেন।’
রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে সুরক্ষা অ্যাপ উদ্বোধন শেষে এবং বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়ারদের টিকা প্রদানকালে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: দেশে করোনার টিকার অভাব নেই, ভবিষ্যতেও হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
প্রতিদিন অন্তত ২ লাখ মানুষ টিকা গ্রহণ করছেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জাহিদ মালেক বলেন, ‘এই ভ্যাকসিন প্রমাণ করেছে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব কতখানি দূরদর্শীসম্পন্ন। এই ভ্যাকসিন নিয়ে যারা বেশি বেশি সমালোচনা করেছে এখন তারাই আগেভাগে নিচ্ছে। এটিই সরকারের সফলতা, কষ্টের স্বীকৃতি।’
সরকারের আইসিটি বিভাগকে ধন্যবাদ জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে ভ্যাকসিন প্রদানের শুরুতে বিভিন্ন জোনভিত্তিক ভাগ করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে অনেক সহায়তা করেছে। এখন সুরক্ষা অ্যাপ প্রস্তুত করে সেই সহায়তার হাত আরও প্রসারিত হলো।
‘এই অ্যাপটি হচ্ছে পেপারলেস একটি অনলাইন কার্যক্রম। এখানে কাগজ-কলমের কোনো প্রয়োজন হয় না। অ্যাপটি ব্যবহার করে মানুষের আরও বেশি উপকার হবে,’ বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: যাদু বা ম্যাজিক দিয়ে করোনা নিয়ন্ত্রণ হয়নি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
করোনার টিকা প্রদানে কেন্দ্রে গিয়ে নিবন্ধন সুবিধা বাতিল: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
৪০ বছরের বেশি সবাইকে টিকাদানের নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান প্রমুখ বক্তব্য দেন।