আরও পড়ুন: নাটোরে অভিযান চালিয়ে ৬ হাজার মণ পাট উদ্ধার
দুপুরে সচিবালয়ে পাটের মজুদ ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় স্টেকহোল্ডাদের সাথে আলোচনাকালে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী বলেন, অভ্যন্তরীণ বাজারে প্রয়োজনীয় কাঁচাপাট সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির ধারা বেগবান করার লক্ষ্যে নিয়মবর্হিভূত কাঁচাপাট মজুদের বিরুদ্ধে বিশেষ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন: দেশের পাটের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে ভারত-পাকিস্তানে
তিনি বলেন, প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত পাটবীজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে কৃষি মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় যৌথ উদ্যোগে ইতোমধ্যে একটি যৌথ রূপরেখা তৈরি করেছে।
আরও পড়ুন: শ্রমিক সংকট ও পোকার বিড়ম্বনায় ফরিদপুরের পাট চাষিরা
সভায় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সাবিনা ইয়াসমিন, পাট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হোসেন আলী খোন্দকার, বাংলাদেশ পাট অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আরজু মিয়া, বাংলাদেশ জুট মিলস্ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, বিজেএসএ, পাটচাষি সমিতিসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: এক হাজার মণের বেশি কাঁচাপাট ১ মাসের বেশি মজুদ করা যাবে না
উল্লেখ্য, সম্প্রতি দেশে কাঁচাপাটের সংকট তৈরির কারণে পাটকলসমূহ উৎপাদন ঝুঁকিতে পড়েছে। এ অবস্থায় পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয়ের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য কাঁচাপাটের সরবরাহ নিশ্চিত করতে সরকার অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। লাইসেন্স বিহীন অসাধু ব্যবসায়ীরা, কাঁচাপাটের ডিলার/আড়তদাররা এক হাজার মণের বেশি কাঁচাপাট ১ মাসের বেশি সময় ধরে মজুদ করতে পারবেন না। এছাড়াও লাইসেন্স বিহীন কাঁচাপাট ক্রয়-বিক্রয় ও মজুদ হতে বিরত রাখা, ভিজাপাট ক্রয়-বিক্রয় রোধ করা, বাজারে কাঁচাপাটের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য পাট অধিদপ্তর কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।
আরও পড়ুন: কৃষকদের পাটবীজ চাষে ভর্তুকির ব্যবস্থা করা হবে: কৃষিমন্ত্রী