২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৫: রাষ্ট্রপতি হো চি মিন স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং ভিয়েতনামকে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেন। ১৯৫৪ সালে জেনেভা চুক্তি সই হওয়ার পর, ভিয়েতনাম সাময়িকভাবে দু’টি অঞ্চলে বিভক্ত হয়।
২০ ডিসেম্বর, ১৯৬০: দক্ষিণ ভিয়েতনাম ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়। ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট একটি দ্বৈত কার্য সম্পাদন করে। দক্ষিণ ভিয়েতনাম প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী বিপ্লবী সরকারের বিপক্ষে দক্ষিণ ভিয়েতনামের সমস্ত দেশপ্রেমিক শক্তিকে ভিয়েতনামের দক্ষিণের স্বাধীনতা এবং জাতীয় পুনর্মিলনের জন্য একটি জাতীয় যুক্ত ফ্রন্ট এবং একটি বিপ্লবী প্রশাসন হিসাবে গঠন করেছিল।
৬ জুন ১৯৬৯: দক্ষিণ ভিয়েতনামের ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্টকে একটি আনুষ্ঠানিক সরকারি কাঠামো প্রদান এবং দক্ষিণের জনগণের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য দক্ষিণ ভিয়েতনাম প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
২৬ মার্চ ১৯৭১: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
১৯৭২:
এপ্রিল মাস: ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব ভিয়েতনাম এবং ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট অব সাউথ ভিয়েতনামের ওয়ার্ল্ড পিস প্রোটেকশন কমিটির দু’টি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করে।
- ২৫ নভেম্বর: ভিয়েতনাম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ পরস্পরকে স্বীকৃতি দেয়।
আরও পড়ুন: সিলেটের চা শিল্পের উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করতে চায় ভিয়েতনাম
১৯৭৩:
- জানুয়ারি: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান প্যারিস শান্তি চুক্তি সইয়ের জন্য গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী ফাম ভান ডাংকে অভিনন্দন বার্তা পাঠান।
- ১১ ফেব্রুয়ারি: ভিয়েতনাম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে।
মে:
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত ভিয়েতনাম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র সফর করেছেন।
ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব ভিয়েতনাম এবং ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট অব সাউথ ভিয়েতনামের ওয়ার্ল্ড পিস প্রোটেকশন কমিটির দু’টি প্রতিনিধিদল ঢাকায় বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগ দিয়েছে।
- জুলাই: বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিয়েতনাম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র সফর করেন।
- ২৬ জুলাই: বাংলাদেশ দক্ষিণ ভিয়েতনামের প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী বিপ্লবী সরকারকে স্বীকৃতি দেয়।
- অক্টোবর: দক্ষিণ ভিয়েতনাম প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী বিপ্লবী সরকার এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূত পর্যায়ে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে।
১৯৭৪:
- ১৮ ফেব্রুয়ারি: ঢাকায় দক্ষিণ ভিয়েতনাম প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী বিপ্লবী সরকারের দূতাবাস খোলা হয়।
(১৯৭৬ সালে ভিয়েতনামের পুনর্মিলনের পর এটি ঢাকায় ভিয়েতনাম সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের দূতাবাসে পরিণত হয়)।
- অক্টোবর: দক্ষিণ ভিয়েতনাম প্রজাতন্ত্রের অস্থায়ী বিপ্লবী সরকারের পরামর্শদাতা পরিষদের চেয়ারম্যান নগুয়েন হু থু বাংলাদেশে একটি সরকারি সফর করেছেন।
১৯৭৭:
ফেব্রুয়ারি: প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত, ভিয়েতনামের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
- সেপ্টেম্বর: ভিয়েতনামের উপ-পররাষ্ট্র বাণিজ্যমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
১৯৭৮:
মে: বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদদের দুই সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ভিয়েতনাম সফর করেছে।
১৯৭৭:
- জুলাই: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রতিনিধিদল ভিয়েতনাম সফর করেছে।
- আগস্ট: বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব ভিয়েতনাম সফর করেন।
- ডিসেম্বর: ভিয়েতনামের উপ-প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বাংলাদেশ সফর করেন।
জুলাই: ঢাকায় সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ভিয়েতনামের দূতাবাস আর্থিক সমস্যার কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: হো চি মিন ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে একসঙ্গে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনাম
১৯৯৩:
- দুই দেশ ‘বিমান সেবা চুক্তি’ সই করেছে।
- নভেম্বর: হ্যানয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস খোলা হয়।
১৯৯৪:
- মে: ভিয়েতনামের উপ-প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
- দুই দেশ ‘দুই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে পরামর্শ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক’ এবং অর্থনৈতিক ও বিজ্ঞান-প্রযুক্তি সহযোগিতার চুক্তি সিই করেছে৷
১৯৯৬:
- সেপ্টেম্বর: বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
- দুই দেশ ‘বাণিজ্য চুক্তি’ সই করেছে।
১৯৯৭:
- মার্চ: ভিয়েতনামের সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে সরকারি সফরে আসেন।
- দুই দেশ ‘সাংস্কৃতিক চুক্তি,’ ‘অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার জন্য একটি যৌথ কমিশন প্রতিষ্ঠার চুক্তি,’ ‘ভিয়েতনাম সংবাদ সংস্থা (ভিএনএ) এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বিএসএস) এর মধ্যে সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি সই করেছে। এছাড়াও ‘ভিয়েতনাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এবং বাংলাদেশ ফেডারেশন অব চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তি ’সই হয়।
১৯৯৯:
- মে: বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
- দুই দেশ ‘পানি সম্পদ উন্নয়ন এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতার চুক্তি’ এবং ‘কূটনৈতিক বা অফিসিয়াল পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য ভিসা ছাড়ের চুক্তিতে সই করেছে।’
২০০০:
ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল $23.7 মিলিয়ন।
মার্চ: ভিয়েতনামের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
- জানুয়ারি: ঢাকায় ভিয়েতনামের দূতাবাস পুনরায় চালু করা হয়।
- জুলাই: ভিয়েতনামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
- নভেম্বর: বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
২০০৪:
মার্চ: ভিয়েতনামের সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট ট্রান দ্যক লুং বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সফরে আসেন।
- দুই দেশ ‘কৃষিতে সহযোগিতার বিষয়ে সমঝোতা স্মারক’ এবং ‘দ্বৈত কর এড়ানোর চুক্তি’ সই করেছে।
- জুলাই: বাংলাদেশের সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
২০০৫:
- মে: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভিয়েতনাম সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে একটি সরকারি সফর করেন।
- দুই দেশ ‘বিনিয়োগ সম্প্রসারণ এবং পারস্পরিক সুরক্ষা সংক্রান্ত চুক্তি’ সই করেছে৷
২০০৬:
- ফেব্রুয়ারি: অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা সংক্রান্ত যৌথ কমিশনের প্রথম সভা হ্যানয়েতে অনুষ্ঠিত হয়।
২০০৮:
ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল ৬৪ দশমিক ছয় মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২০০৯:
- মে: বাংলাদেশের শিল্পমন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
- আগস্ট: বাংলাদেশের বিজ্ঞান ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
- নভেম্বর: ভিয়েতনামের শিল্প ও বাণিজ্য উপমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
- নভেম্বর: বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
২০১০:
- ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল ২৮৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়।
- অক্টোবর: বাংলাদেশের ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দল ভিয়েতনাম সফর করে।
- অক্টোবর: বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দল ভিয়েতনাম সফর করে।
২০১১:
- এপ্রিল: বাংলাদেশের খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
- মে: বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দল জলজ চাষে সহযোগিতার বিষয়ে মতবিনিময় করতে ভিয়েতনাম সফর করে।
- জুন: বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি দল প্রাণিসম্পদ চাষে সহযোগিতার বিষয়ে মত বিনিময়ের জন্য ভিয়েতনাম সফর করে।
- অক্টোবর: ভিয়েতনামের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন উপমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
২০১২:
- সেপ্টেম্বর: বাংলাদেশের কৃষিমন্ত্রী হ্যানয়েতে কৃষি, খাদ্য নিরাপত্তা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দেন এবং ভিয়েতনামের কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করেন।
- নভেম্বর: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভিয়েতনাম সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে একটি সরকারি সফর করেন।
২০১৩:
- এপ্রিল: ঢাকায় অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা সংক্রান্ত যৌথ কমিশনের দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
- আগস্ট: ভিয়েতনামের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন উপমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
২০১৫:
- মার্চ: ঢাকায় যৌথ বাণিজ্য উপ-কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।
- আগস্ট: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, আবদুল হামিদ, ভিয়েতনাম সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে একটি রাষ্ট্রীয় সফর করেছেন।
২০১৬:
- মার্চ: বাংলাদেশের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী ভিয়েতনাম সফর করেন।
২০১৭:
- এপ্রিল: ভিয়েতনামের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির ভাইস চেয়ারওম্যান টং থো ফং ঢাকায় ১৩৬তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলিতে যোগ দেন এবং বাংলাদেশের পার্লামেন্ট স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করেন।
- জুলাই: বাংলাদেশের পার্লামেন্টের স্পিকার ভিয়েতনাম সফর করেন।
- আগস্ট: ঢাকায় প্রথম বিদেশি কার্যালয় পরমর্শ অনুষ্ঠিত হয়।
২০১৮:
- মার্চ: ভিয়েতনামের সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট ট্রান দাই কোয়াং বাংলাদেশে একটি রাষ্ট্রীয় সফর করেছেন।
- ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল ৮১৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২০১৯:
- জানুয়ারি: প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এবং ভিয়েতনামের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করেন।
- ডিসেম্বর: জয়েন্ট ট্রেড সাব-কমিটির দ্বিতীয় সভা হ্যানয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
- ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল ৭৬৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২০২০:
- ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল ৭৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২০২১:
- সেপ্টেম্বর: নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনে অংশগ্রহণের সময় ভিয়েতনামের সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট নগুয়েন জুয়ান ফুক এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
- ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল এক দশমিক ৩৫ বিলিয়ন।
২০২২:
- জানুয়ারি: ভিয়েতনামের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বুই থান সান এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের মধ্যে টেলিফোন কথোপকথন হয়।
- আগস্ট: কম্বোডিয়ার নমপেনে ২৯তম আসিয়ান আঞ্চলিক ফোরামে অংশগ্রহণের সময় দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়।
- ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিমুখী বাণিজ্য লেনদেন ছিল এক দশমিক ৪৭ বিলিয়ন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কূটনীতিকদের আলোচনা হয়েছে: এমএফসি