রবিবার চট্টগ্রামের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহীদুল্লাহ কায়সারের আদালতে এ মামলা দায়ের করেন তা এক নারী।
আরও পড়ুন:রাজশাহীতে বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ‘ধর্ষণ’: যুবক গ্রেপ্তার
আসামিরা হলেন-হাটহাজারী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মো. আরিফুর রহমান রাসেল (৩২), হাটহাজারী থানার এসআই মুকিব হাসান, এসআই মো. সেলিম মিয়া, এসআই কফিল উদ্দীন, কনস্টেবল মো. পারভেজ, কনস্টেবল মো. সাইফুল, নারী কনস্টেবল বৈশাখী রহমান, পুলিশের সোর্স মো. রিংকু সুলতান (২৫), মো. হেলাল উদ্দীন ও মো. হেলাল (৩৫)।
আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে বাদীর বক্তব্য গ্রহণ করেছে।
আরও পড়ুন:খুলনায় ৫ বছরের শিশু ধর্ষণের অভিযোগে কিশোর গ্রেপ্তার
বাদীর আইনজীবী মোহাম্মদ ইলিয়াছ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মামলার অভিযোগে ভিকটিম উল্লেখ করেন, স্বামীর সাথে বিরোধ, পারিবারিক অশান্তি ও সন্তানদের সাথে দেখা করার সুযোগ না পেয়ে উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আরিফের শরণাপন্ন হন বাদী। আরিফ বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দেন। সমস্যা সমাধানের মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে বাদীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। পরে বাদীকে উপজেলা সদরের একটি গেস্ট হাউজে নিয়ে ধর্ষণের পর পুলিশের মাধ্যমে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসিয়ে দেন।
এ ঘটনায় দীর্ঘ ৬ মাস পর কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে রবিবার আদালতে মামলা দায়ের করেন বলে জানান বাদী।
আরও পড়ুন:খুলনায় আপত্তিকর ভিডিও ধারণ করে ‘ধর্ষণ’, দেবর গ্রেপ্তার