শনিবার সকালে মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জিএম আব্দুল কুদ্দুসের নেতৃত্বে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের শরণখোলা রেঞ্জ অফিসের সামনে এই ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা জিএম আব্দুল কুদ্দুস বলেন, ‘আমরা মৃত বাঘটির ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করেছি। বাঘটির শরীরে কোনো প্রকার আঘাতের চিহ্ন ছিল না। ধারণা করছি বার্ধক্যজনিত কারণে বাঘটি মারা যেতে পারে।’
আরও পড়ুন: সুন্দরবন রক্ষায় কার্যকরী কৌশলপত্র গ্রহণ করা হচ্ছে: মন্ত্রী
অন্তত পাঁচ দিন আগে বাঘটি মারা গেছে বলে দাবি করেন তিনি।
তিনি বলেন, কয়েকদিন আগে মারা যাওয়ার কারণে বাঘটির অনেক অঙ্গেই পচন ধরে গেছে। তারপরও আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলামত সংগ্রহ করেছি। এই আলামতগুলো রাজধানীর বনবিভাগের ফরেন্সিক ল্যাবে পাঠানো হবে। সেখানকার প্রতিবেদনে বাঘটির মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
আরও পড়ুন: সুন্দরবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে: ঘটনা তদন্তে ৩ সদস্যের কমিটি গঠন
শরণখোলা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘বাঘটির ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করেছি। রেঞ্জ অফিস সংলগ্ন বনে মৃত বাঘটিকে মাটিচাপা দেয়া হয়েছে।’
এ সময় বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মো. মফিজুর রহমানসহ বন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বেপরোয়া হয়ে উঠেছে সুন্দরবনের শিকারি চক্র
ন্যপ্রাণী হত্যা ও পাচার রোধে সুন্দরবনে রেড এ্যালার্ট
বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সুন্দরবনে ৩টি কুমির অবমুক্ত