তিনি বলেন, ‘এই অ্যাপের (অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন) বাইরে গিয়ে বা অনলাইনে নিবন্ধিত নন, এমন কাউকে আমরা ভ্যাকসিন নেয়ার অনুমতি দেব না।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কোভিড-১৯ টিকার অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ঢাকায় পৌঁছাল অক্সফোর্ড টিকার ৫০ লাখ ডোজ
অনলাইন নিবন্ধকরণের পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, বিশ্লেষণকাজে ব্যবহার করার জন্য এই অ্যাপের মাধ্যমে সরকার ভ্যাকসিন গ্রহণকারীদের তথ্য সংরক্ষণ এবং সংকলন করবে।
তিনি আরও জানান, তারা ভ্যাকসিন গ্রহণকারীদের একই টিকাদান কেন্দ্র থেকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নিতে নিরুৎসাহিত করছেন।
আগামী ২৭ জানুয়ারি কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দেশে টিকা দেয়ার পরিকল্পনা প্রকাশ
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক জানান, আইসিটি বিভাগের একটি দল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এবং ডিজিএইচএস এর সহায়তায় ভ্যাকসিন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ‘সুরক্ষা’ সফটওয়্যারটি তৈরি করা হয়েছে।
‘আমরা আজ ডিজিএইচএস’র কাছে ‘সুরক্ষা’সফটওয়্যারটি হস্তান্তর করছি,’ বলেন তিনি।
ভ্যাকসিনের পেতে নিবন্ধনের জন্য যে কাউকে যেতে হবে http://www.surokkha.gov.bd পোর্টালে, বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: দেশে কোভিড-১৯ টিকাদান শুরু ২৭ জানুয়ারি
দেশবাসীকে আগ্রহী করতে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীকে টিকা নেয়ার আহ্বান বিএনপির