তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের যে সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে তা দিন দিন আরও সুদৃঢ় হচ্ছে।’
বৃহস্পতিবার খাদ্য মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি এ কথা বলেন।
দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এ সময় আলোচনা করেন তারা।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হতো না: খাদ্যমন্ত্রী
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক ও পারস্পরিক বোঝাপড়া ভালো হলে উভয় দেশেরই অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহজতর হয়।
বৈঠকে চলমান করোনা মহামারি মোকাবিলায় বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন ভারতীয় হাইকমিশনার।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে যথাসময়েই ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি শুরু, কমছে দাম
বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে বলেই এ কোভিড মহামারির সময়ও দুই দেশ একসাথে কাজ করছে।’
সাক্ষাতকালে বাংলাদেশ সরকারের জি-টু-জি এবং উন্মুক্ত দর পদ্ধতির মাধ্যমে ভারত থেকে চাল আমদানি যাতে দ্রুততার সাথে সম্পন্ন হয় সে জন্য ভারতের ভেতর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বন্দরের সব সুবিধা প্রদানের নিশ্চয়তা দেন ভারতীয় হাইকমিশনার।
আরও পড়ুন: উদ্বিগ্ন হবার কারণ নেই, ভ্যাকসিন সময় মতোই পাওয়া যাবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ভারতে অনুমোদন পেল করোনার দুই ভ্যাকসিন
এছাড়াও খাদ্য পণ্যের মান উন্নয়ন, নিরাপদ খাদ্য, পরীক্ষাগার, চলমান খাদ্য গুদাম নির্মাণসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বৈঠকে ভবিষ্যতেও দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।
সাক্ষাতকালে খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম উপস্থিত ছিলেন।