ইতোমধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে ফাইজার-বায়োএনটেক ভ্যাকসিন।
ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, সফল আলোচনা এবং চুক্তি সম্পাদন হওয়ার পর ভ্যাকসিন সরবরাহ শুরু হবে।
জরুরি ব্যবহারের আগে চীনা ভ্যাকসিন উৎপাদকদের সাথে কাজ করছে ডব্লিউএইচও
নিম্ন আয়ের দেশগুলোর জন্য ভ্যাকসিনের প্রাথমিক প্রাপ্যতা ত্বরান্বিত করা এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে কোভিড-১৯ মহামারির সমাপ্তি ঘটানোর লক্ষ্যে, কোভ্যাক্স শুক্রবারও নিশ্চিত করেছে যে এটি সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়ার (এসআইআই) সাথে বিদ্যমান চুক্তির মাধ্যমে অ্যাস্ট্রাজেনেকা-অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা প্রস্তুতকৃত ভ্যাকসিনের প্রথম ১০০ মিলিয়ন ডোজ গ্রহণের জন্য একটি বিকল্প ব্যবস্থা করবে।
এই প্রথম ১০০ মিলিয়ন ডোজের মধ্যে বেশিভাগই বছরের প্রথম প্রান্তিকে সরবরাহের জন্য নির্ধারিত, যা ডব্লিউএইচও’র জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন পাওয়ার জন্য অপেক্ষমান।
ফাইজারের পর মর্ডানার ভ্যাকসিনকে সবুজ সংকেত দিল ইউরোপীয় কমিশন
ডব্লিউএইচও’র সর্বশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, এই ভ্যাকসিনের বিষয়ে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে।
সারা বিশ্বের মানুষ যাতে করোনার টিকা পায়, তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কাজ করছে বলে সম্প্রতি আশ্বস্ত করেন সংস্থাটির সহকারী মহাপরিচালক মারিয়াঞ্জেলা সিমাও।
নিম্ন ও মধ্যম আয়ের ৯২টি দেশে ১৩০ কোটি ডোজ টিকা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে ডব্লিউএইচও’র সাথে যৌথভাবে কাজ করছে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশনস (গ্যাভি) এবং কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশনস (সিইপিআই)- এর নেতৃত্বাধীন জোট কোভ্যাক্স।
মেক্সিকোতে জরুরি ব্যবহারে অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনকে অনুমোদন
ইতোমধ্যে বিশ্বের ১৮০টির বেশি দেশ যুক্ত হয়েছে কোভ্যাক্স উদ্যোগে। ২০০ কোটি ডোজ করোনার টিকা পেতে পাঁচটি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি হয়েছে এই জোটের।
এ উদ্যোগে যুক্ত প্রতিটি দেশের ২০ শতাংশ মানুষের জন্য চলতি বছরের শেষ নাগাদ ভ্যাকসিন সরবরাহ করতে চায় কোভ্যাক্স।
টিকা পেতে কোভ্যাক্স জোটে যোগ দিয়েছে বেশির ভাগ দেশ: ডব্লিউএইচও