বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষে আহত পুলিশ সদস্য ও সাংবাদিকদের খোঁজখবর নিতে শনিবার হাসপাতালে যান আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কামাল, দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, দক্ষিণের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি।
শনিবার রাত ৮টার দিকে তারা প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। পরে রাত ৯টার দিকে তারা রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স হাসপাতালে গিয়ে আহত পুলিশ সদস্যদের খোঁজখবর নেন।
আরও পড়ুন: পুলিশকে পিটিয়ে হত্যার ছাত্রদল নেতার ভিডিও আছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
এ সময় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ শনিবার বিকালে সংঘর্ষে নিহত কনস্টেবল আমিনুল পারভেজের পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন এবং হত্যার ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আইনজীবী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, আন্দোলনের নামে বিএনপির সন্ত্রাসীরা রাজধানীতে হামলা চালিয়েছে। তারা পুলিশের দু’টি অ্যাম্বুলেন্স পুড়িয়ে দেয়, একটি হাসপাতালে আগুন ধরিয়ে দেয়।
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়। শুধু তাই নয়, সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রেহাই পাননি আমাদের ৪ নেত্রী। আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের অন্তত ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানান তিনি।
এই সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে এবং কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আরও পড়ুন: রবিবার সারাদেশে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ
দেশে গণতন্ত্রের অভিযাত্রাকে নস্যাৎ করতে দেওয়া হবে না: তথ্যমন্ত্রী