আরও পড়ুন: পদ্মায় নৌকা ডুবি: নৌকার মালিকসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
তারা হলেন- নাহিয়ান আল ফারুক (২২), কুতুবদিয়ার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের সবজি বিক্রেতা আবুল কাশেম (৫৫) ও দক্ষিণ ধ্রুং কুতুবদিয়ার নৌকার মাঝি সাইদুল করিম (২৫)।
আরও পড়ুন: যমুনায় নৌকা ডুবিতে আরও ৪ লাশ উদ্ধার
কোস্টগার্ড জানায়, গত ১৬ ফেব্রুয়ারি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ নাহিয়ান আল ফারুকের মরদেহ শুক্রবার সকালে নদীতে ভেসে উঠলে স্থানীয়রা মরদেহ উদ্ধার করেন। সে কর্ণফুলী থানাধীন শাহমীরপুর এলাকার মো. মারজানের ছেলে।
যাত্রীবাহী নৌকাডুবির ঘটনায় সৈকত বড়ুয়া (২০) নামে আরও একজন মারা যান। তিনি কর্ণফুলী থানাধীন শাহমীরপুর এলাকার প্রশান্ত বড়ুয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: তিতাস নদীতে ৪০০ বস্তা সরকারি চালসহ নৌকা ডুবি
এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি ঘন কুয়াশার কারণে কর্ণফুলীর মোহনায় পণ্যবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকাডুবির ঘটনায় বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) আবুল কাশেম ও সাইদুল করিম নামে দুইজনের মরদেহ কর্ণফুলী নদীর ১৮নং ঘাট এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে ওই ঘটনায় নিখোঁজ মো. হোসেনের (৫৫) লাশ এখনও পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে নৌকা ডুবির ঘটনায় ৪ জনের লাশ উদ্ধার
কোস্টগার্ড পূর্বজোনের স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার হাবিবুর রহমান জানান, পণ্যবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকাডুবির ঘটনায় বৃহস্পতিবার সাইদুল করিম নামে একজনের লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কর্ণফুলীতে নৌকা ডুবি: ৫ দিন পর মা-ছেলের লাশ উদ্ধার
এছাড়া ১৫ নম্বর ঘাট এলাকা থেকে মো. কাশেম নামে একজনের লাশ উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপুলিশ সদরঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ারুল ইসলাম।