জার্মানির স্টেট সেক্রেটারি এবং ইন্টারন্যাশনাল ক্লাইমেট অ্যাকশনের বিশেষ দূত জেনিফার মরগান বলেছেন, তারা বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি সক্ষমতা বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে আরও শক্তিশালী অংশীদারিত্ব তৈরি করতে আগ্রহী।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। আমি এখানে শুনতে এবং শিখতে এসেছি; এবং আমরা একসঙ্গে মিলে কি করতে পারি তা দেখতেও এসেছি। আমি মনে করি আমাদের একে অপরের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।’
তিনি আরও বলেন,এটা স্পষ্ট যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জ্বালানি সক্ষমতা থেকে একাধিক সুবিধা পাওয়া যায়।
শনিবার বাংলাদেশে জার্মানির রাষ্ট্রদূত আখিম ট্র্যোস্টারের সঙ্গে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জার্মানির জলবায়ু বিষয়ক প্রথম দূত জেনিফার মরগান এসব কথা বলেন।
দূত বলেন, দ্রুত সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং স্পষ্ট এর (জলবায়ু পরিবর্তনের)প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
জার্মান জলবায়ু দূত বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে জ্বালানি দক্ষতার বিষয়ে কাজ করতে চাই এবং কীভাবে নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জ্বালানি দক্ষতার প্রচেষ্টা বাড়াতে পারি তা দেখতে চাই।’
৪ এপ্রিল প্রকাশিত জাতিসংঘের আন্তঃসরকারি প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি) প্রতিবেদনে দেখায় যে, গত এক দশকে বৈশ্বিক কার্বন নির্গমনের বৃদ্ধি কমেছে। তবে ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক নির্গমন অর্ধেক করা, লক্ষ্যমাত্রা এক দশমিক পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখাসহ আরও অনেক কিছু করা প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: র্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান ঢাকার