তারা হলেন- বাঘারপাড়ার বাসুয়াড়ি ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের ইসলাম সরদারের ছেলে রিয়াজ হোসেন (২৭), বাঘারপাড়া উপজেলার হাবুল্যা গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে শাকিল আহমেদ (১৮) এবং যশোর সদরের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে মিলন হোসেন (৩০)।
আরও পড়ুন:ধর্ষণ ও ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগে মামলা: পুলিশ সদস্য-ছাত্রলীগ নেতাসহ আসামি ১০
সোমবার রাতে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা বাঘারপাড়া থানায় মামলা দায়ের করলে এর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের বিভিন্ন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন:রাজশাহীতে বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ‘ধর্ষণ’: যুবক গ্রেপ্তার
বাঘারপাড়া থানার ওসি ফিরোজ উদ্দীন জানান, মামলার মূল আসামি রিয়াজ হোসেনকে তার নিজ গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার স্বীকারোক্তিতে দুই সহযোগী শাকিল আহমেদকে তার এলাকা থেকে এবং মিলন হোসেনকে ঝুমঝুমপুর বিসিক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি আরও জানান, রিয়াজ নিজের নাম পরিচয় গোপন রেখে শুভ নাম ব্যবহার করে ওই স্কুলছাত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। নাম বিভ্রান্তির কারণে আসামিকে ধরতে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আসামিদের আদালতে পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন:ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার নারীর ছবি ও পরিচয় প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, তিন/চার মাস আগে স্কুলছাত্রীর সাথে বাঘারপাড়া উপজেলার বাসুয়াড়ি ইউনিয়ের জামালপুর গ্রামের এক যুবকের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় হয়। পরে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সেই সূত্র ধরে গত ৭ মার্চ সন্ধ্যায় ওই ছাত্রীকে প্রলোভন দেখিয়ে বাঘারপাড়া উপজেলার হাবুল্যা গ্রামের একটি বাঁশবাগানে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়।