তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে গিয়ে এ কথা জানান।
তিনি আরও বলেন, ফ্রান্স রোহিঙ্গা বিষয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন করা বজায় রাখবে।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
টেকসই জ্বালানির জন্য ফ্রান্সের নীতিমালা রয়েছে উল্লেখ করে জ্যাঁ মারি সুহ বলেন, তার দেশ বাংলাদেশের সাথে অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি জ্বালানি ও পানি খাতে সহযোগিতা জোরদার করতে আগ্রহী।
তিনি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের সময় উপকূলের প্রায় ২২ লাখ মানুষকে তাদের বাড়ি থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছিল।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূলতা মোকাবিলায় বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছে এবং তার সরকার দেশে বর্ধিত বনায়নে কাজ করছে।
শেখ হাসিনা জানান, সরকার গ্রাম-কেন্দ্রীক উন্নয়ন করছে এবং ইতিমধ্যে দেশের ৯৪ শতাংশ মানুষকে বিদ্যুতের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
বাংলাদেশের সাথে ফ্রান্সের ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় দায়িত্ব পালনকালে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।