এছাড়া, নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি এবং দ্রুততম সময়ে বর্জ্য অপসারণ নিশ্চিত করতেও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল আযহা-২০২০ উপলক্ষে পশুর হাট ব্যবস্থাপনা, নির্দিষ্ট স্থানে পশু কোরবানি এবং দ্রুত বর্জ্য অপসারণ নিশ্চিতকল্পে প্রস্তুতি পর্যালোচনা নিয়ে মন্ত্রণালয়ের নিজ কক্ষে এক অনলাইন সভায় এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
সভায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম ও ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসসহ দেশের সকল সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারির এই দুর্যোগে রাজধানীসহ দেশের সকল পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে নির্দিষ্ট স্থানে পশুর হাট বসানো হবে। করোনা সংকটে ভীড় এড়াতে মানুষকে পবিত্র ঈদুল আজহার এক-দুই দিন আগে পশু ক্রয়ের পরিবর্তে, সময় হাতে রেখে পশু ক্রয়ের পরামর্শ দেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী।
মো. তাজুল ইসলাম জানান, প্রতিটি পশুর হাটে আগত ক্রেতা-বিক্রেতাদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার পাশাপাশি হাত ধোঁয়ার ব্যবস্থা থাকবে এবং জীবাণুনাশক স্প্রে ব্যববহার করা হবে।
অতীতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে সংশ্লিষ্টদেরকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পশুর বর্জ্য অপসারণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
এবছরের প্রেক্ষাপট ভিন্ন হওয়ায় মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে টেলিভিশন, রেডিওসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচেতনতামূলক প্রচার প্রচারণা চালানো হবে বলে জানিয়েছেন এলজিআরডি মন্ত্রী।